বাংলাদেশের আইনসভা ও আইন প্রণয়ন
আইন বিভাগ
আইন বিভাগের কাজ আইন প্রণয়ন, আইন সংশোধন, আইন পরিবর্তন
করা।
আইন,
বিচার ও সংসদ
বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম- Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs
বাংলাদেশের আইনসভার নাম - জাতীয় সংসদ (House of the Nation)।
জাতীয় সংসদের ১নং আসন- পঞ্চগড় জেলায় এবং ৩০০নং আসন-
বান্দরবান জেলায় অবস্থিত।
ঢাকা জেলায় জাতীয় সংসদের আসন সবচেয়ে বেশি- ২০টি।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জাতীয় সংসদের আসন আছে- ১৫টি।
সবচেয়ে কম আসন (১টি করে) রয়েছে- তিন পার্বত্য জেলায়।
আইন প্রণয়নের পদ্ধতি ২টি- জাতীয় সংসদে বিল উত্থাপন এবং
রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অধ্যাদেশ জারি ।
দেশের নীতি নির্ধারণের জন্য সর্বোচ্চ পরিষদ হলো- ক্যাবিনেট
বা মন্ত্রিসভা।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক- শাপলা।
সংসদের অধিবেশন
সংবিধানের ৭২ নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক অধিবেশন আহ্বান করেন-
রাষ্ট্রপতি |
অধিবেশন আহ্বান করা হয়- সংসদ সদস্যদের যেকোন সাধারণ
নির্বাচন ঘোষিত হবার ৩০ দিনের মধ্যে।
দুই বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকবে না।
প্রথম বৈঠকের পর ৫ বছর অতিবাহিত হলে সংসদ ভেঙে যাবে।
সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ
প্রত্যেক সাধারণ নির্বাচনের পর প্রথম অধিবেশনের সূচনায়
সংসদে ভাষণ প্রদান করবেন।
প্রত্যেক বছর প্রথম অধিবেশনের সূচনায় রাষ্ট্রপতি সংসদে
ভাষণ প্রদান করবেন। (৭৩ নং অনুচ্ছেদ)।
সংসদে স্থায়ী কমিটি
সংসদে স্থায়ী কমিটির সংখ্যা ৫০টি।
মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ৩৯টি।
সংসদ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ১১টি ।
বিদেশি অতিথি
জাতীয় সংসদে এ পর্যন্ত ২ জন বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান বক্তৃতা
প্রদান করেছেন
যুগোশ্লাভিয়ার রাষ্ট্রপতি মার্শাল যোশেফ টিটো (১৯৭৩)
ভারতের প্রেসিডেন্ট ভারাহগিরি ভেঙ্কট গিরি (১৯৭৪)
ওয়াক আউট
বিরোধী দলের সদস্যদের সরকারি যাবার ঘটনাকে বলে ওয়াক আউট।
কোন সিদ্ধান্ত বা স্পিকারের রুলিং এর প্রতিবাদে সংসদ থেকে বের হয়ে
সরকারি দলের সদস্যরাও ওয়াক আউট করতে পারেন।
সংসদীয় গণতন্ত্রে ওয়াক আউট সদস্যদের অধিকার বলে স্বীকৃত।
সংসদ বর্জন
বিরোধী দলের আন্দোলনের ভিত্তিতে সংসদের অধিবেশন বর্জন করতে
পারেন।
সংসদ সদস্যগণ সুনির্দিষ্ট দাবীতে অথবা স্পিকারের কোন
সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কিংবা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের প্রতিবাদে সাময়িকের
জন্য সংসদ হতে বের হয়ে যেতে পারেন।
ফ্লোর ক্রসিং
ফ্লোর ক্রসিং হলো নিজ দলের বিপক্ষে ভোটদান বা অন্য দলে
যোগদান।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ফ্লোর ক্রসিং করলে সেই সংসদ
সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।
ট্রেজারি বেঞ্চ
সংসদ কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে বলা হয়- ট্রেজারি
বেঞ্চ বা ফ্রন্ট বেঞ্চ।
সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ সামনের
সারিতে বসেন।
স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
স্পিকারের এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের
নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য
নেত্রীবৃন্দ।
বিল
আইন প্রণয়নের জন্য সংসদে উত্থাপিত খসড়াকে বলে- বিল।
বিল দুই ধরনের হয়- সরকারি বিল ও বেসরকারি বিল।
সরকারি বিল উত্থাপন করেন মন্ত্রীগণ (অনুমোদন- ৭ দিন
প্রয়োজন)।
বেসরকারি বিল উত্থাপন (১৫ দিন প্রয়োজন) করেন উত্থাপন
জাতীয় সাংসদগণ ।
বেসরকারি বিল উত্থাপিত হয় শুধু বৃহস্পতিবারে।
চিফ হুইপ
সংসদের চিফ হুইপের মর্যাদা একজন পূর্ণ মন্ত্রীর সমান।
হুইপ দলীয় শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী।
জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং
বর্তমান চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।
কাস্টিং ভোট
স্পিকারের নিজের প্রদেয় ভোটকে বলে কাস্টিং ভোট।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#কোন দেশের
বিচারপতিগণ আইনসভার সদস্যদের দ্বারা মনোনীতি হন?
নেপাল
ভারত
নরওয়ে
সুইজারল্যান্ড
#'Mother of
Parliament' হিসেবে পরিচিত কোন দেশের আইনসভা?
যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাজ্য
ভারত
ফ্রান্স
#১৯৩৭ সালের
নির্বাচনের সময় ভারতে প্রাদেশিক আইনসভার মােট আসন সংখ্যা ছিল-
১৫৮৫
১৫৭৫
১৪৭০
১৪৮০
#ভারতের
পশ্চিমবঙ্গের আইনসভার নাম কী?
বিধান সভা
রাজ্য সভা
লোক সভা
পঞ্চায়েত
#জাপানের আইনসভার
নাম কী?
ডায়েট
সোরা
সীম
নেসেট
আইন বিভাগ
আইন বিভাগের কাজ আইন প্রণয়ন, আইন সংশোধন, আইন পরিবর্তন
করা।
আইন,
বিচার ও সংসদ
বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম- Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs
বাংলাদেশের আইনসভার নাম - জাতীয় সংসদ (House of the Nation)।
জাতীয় সংসদের ১নং আসন- পঞ্চগড় জেলায় এবং ৩০০নং আসন-
বান্দরবান জেলায় অবস্থিত।
ঢাকা জেলায় জাতীয় সংসদের আসন সবচেয়ে বেশি- ২০টি।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জাতীয় সংসদের আসন আছে- ১৫টি।
সবচেয়ে কম আসন (১টি করে) রয়েছে- তিন পার্বত্য জেলায়।
আইন প্রণয়নের পদ্ধতি ২টি- জাতীয় সংসদে বিল উত্থাপন এবং
রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অধ্যাদেশ জারি ।
দেশের নীতি নির্ধারণের জন্য সর্বোচ্চ পরিষদ হলো- ক্যাবিনেট
বা মন্ত্রিসভা।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক- শাপলা।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#আইনের প্রয়োগ
কোন বিভাগের দায়িত্ব?
আইন বিভাগ
বিচার বিভাগ
শাসন বিভাগ
সুপ্রিমকোর্ট
#চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়-
১৯৯২ সালে
১৯৯১সালে
১৯৯৩ সালে
১৯৯৪ সালে
১৯৭৮ সালে
#আইন বিভাগের
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কোনটি?
আইন প্রণয়ন
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা
সংবিধানের ব্যাখ্যা প্রদান
সরকারকে পরামর্শ দেয়া
#কোন ধরনের সরকার
ব্যবস্থায় আইন ও শাসন বিভাগের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকে?
সংসদীয়
রাষ্ট্রপতি শাসিত
যুক্তরাষ্ট্রীয়
এককেন্দ্রিক
সংসদের অধিবেশন
সংবিধানের ৭২ নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক অধিবেশন আহ্বান করেন-
রাষ্ট্রপতি |
অধিবেশন আহ্বান করা হয়- সংসদ সদস্যদের যেকোন সাধারণ
নির্বাচন ঘোষিত হবার ৩০ দিনের মধ্যে।
দুই বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকবে না।
প্রথম বৈঠকের পর ৫ বছর অতিবাহিত হলে সংসদ ভেঙে যাবে।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#কে বাংলাদেশের
জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহবান করেন?
রাষ্ট্রপতি
চিফ হুইপ
প্রধানমন্ত্রী
স্পীকার
#সাধারণ
নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার কতদিনের মধ্যে সংসদ অধিবেশন আহবান করেতে হয়?
৩০ দিন
৬০ দিন
৬৫ দিন
৫০ দিন
#সংসদের এক
অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের বৈঠকের মধ্যে কত দিনের বেশি বিরতি থাকবে না?
৬০
৬৫
৭০
৫৫
#বাংলাদেশের জাতীয়
সংসদের অধিবেশন আহবান করেন কে?
স্পিকার
রাষ্ট্রপতি
চিফ হুইপ
প্রধানমন্ত্রী
#বাংলাদেশের জাতীয়
সংসদের অধিবেশন আহবান করেন কে?
প্রধানমন্ত্রী
রাষ্ট্রপতি
স্পিকার
বিচারপতি
সংসদে স্থায়ী কমিটি
সংসদে স্থায়ী কমিটির সংখ্যা ৫০টি।
মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ৩৯টি।
সংসদ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ১১টি ।
ওয়াক আউট
বিরোধী দলের সদস্যদের সরকারি যাবার ঘটনাকে বলে ওয়াক আউট।
কোন সিদ্ধান্ত বা স্পিকারের রুলিং এর প্রতিবাদে সংসদ থেকে বের হয়ে
সরকারি দলের সদস্যরাও ওয়াক আউট করতে পারেন।
সংসদীয় গণতন্ত্রে ওয়াক আউট সদস্যদের অধিকার বলে স্বীকৃত।
সংসদ বর্জন
বিরোধী দলের আন্দোলনের ভিত্তিতে সংসদের অধিবেশন বর্জন করতে
পারেন।সংসদ সদস্যগণ সুনির্দিষ্ট দাবীতে অথবা স্পিকারের কোন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে
কিংবা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের প্রতিবাদে সাময়িকের জন্য সংসদ হতে বের হয়ে
যেতে পারেন।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#'সংসদ বর্জন আইন
প্রণয়ন আবশ্যক' মন্তব্যটি কোন
সংস্থার?
গ্রামীন বাংক
মানবাধিকার কমিশন
দুদক
টিআইবি
ফ্লোর ক্রসিং
ফ্লোর ক্রসিং হলো নিজ দলের বিপক্ষে ভোটদান বা অন্য দলে
যোগদান।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ফ্লোর ক্রসিং করলে সেই সংসদ
সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#“ফ্লোর ক্রসিং হল:
অন্য দলে যোগদান
নিজ দলের বিপক্ষে ভোট দান
উপরের একটিও নয়
ক ও খ দুটোই
#সংসদের ‘ফ্লোর
ক্রসিং’ কী?
অন্যদলে যোগদান
মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন
স্পিকার মনোনীত হওয়া
সংসদে নেতা মনোনীত হওয়া
ট্রেজারি বেঞ্চ
সংসদ কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে বলা হয়- ট্রেজারি
বেঞ্চ বা ফ্রন্ট বেঞ্চ।
সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ সামনের
সারিতে বসেন।
স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
স্পিকারের এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের
নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য
নেত্রীবৃন্দ।
বিল
আইন প্রণয়নের জন্য সংসদে উত্থাপিত খসড়াকে বলে- বিল।
বিল দুই ধরনের হয়- সরকারি বিল ও বেসরকারি বিল।
সরকারি বিল উত্থাপন করেন মন্ত্রীগণ (অনুমোদন- ৭ দিন
প্রয়োজন)।
বেসরকারি বিল উত্থাপন (১৫ দিন প্রয়োজন) করেন উত্থাপন
জাতীয় সাংসদগণ ।
বেসরকারি বিল উত্থাপিত হয় শুধু বৃহস্পতিবারে।
চিপ হুইপ
সংসদের চিফ হুইপের মর্যাদা একজন পূর্ণ মন্ত্রীর সমান।
হুইপ দলীয় শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী।
জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং
বর্তমান চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।
কাস্টিং ভোট
প্রণীত বিশেষ আইন
বাংলাদেশ দণ্ডবিধি প্রণীত হয়- ১৮৬০ সালে।
১৪৪ ধারা সর্বাধিক পরিচিত- ফৌজদারী কার্যধারা।
দেশের ফৌজদারী কার্যবিধি প্রণীত হয়- ১৮৯৮ সালে।
বাংলাদেশে “বিশেষ ক্ষমতা আইন” প্রণীত হয়- ১৯৭৪ সালে।
১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের শিশুদের বয়স ১৬
বছর।
দেশের আইনানুযায়ী নারী ও পুরুষের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স-
১৮ ও ২১ বছর।
বাংলাদেশের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন পাস হয়- ২০০০
সালে ।
দ্রুত বিচার আইন প্রবর্তিত হয়- ২০০২ সালে ।
বাংলাদেশে ধূমপান বিরোধী আইনে সর্বোচ্চ অর্থদণ্ডের বিধান
রয়েছে- ৫০ টাকার।
গণপ্রতিনিধিত্ব আইন (সংশোধন) অধ্যাদেশ জারি করা হয়- ২০০৮
সালে।
বাংলাদেশের তথ্য অধিকার আইন পাস হয়- ২৯ মার্চ, ২০০৯ সালে।
গ্রাম/পল্লী আদালত গঠিত হয়- ৫ জন সদস্য নিয়ে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস হয়- ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ খ্রি.।
EVM-
Electronic Voting Machine চালু হয় ১৯৬০ সালে; যুক্তরাষ্ট্রে।
এসিড নিক্ষেপজনিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধের লক্ষ্যে গৃহীত
অপরাধ দমন আইন পাস হয়- ২০০২।
বাংলাদেশের আইনে এসিড নিক্ষেপকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি-
মৃত্যুদণ্ড।
অবৈধ অর্থ ব্যবহার ও লেনদেন রোধে যে আইনটি ব্যবহার হয়-
মানি লন্ডারিং প্রিভেনশন আইন ।
যে নীতি অনুসারে পিতা- মাতার নাগরিকত্বের ভিত্তিতে সন্তানের
নাগরিকত্ব নির্ধারিত হয়- জন্মনীতি।
গণভোট ও নির্বাচন
বাংলাদেশে ৩ বার গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ২ বার
অনুষ্ঠিত হয় প্রশাসনিক গণভোট এবং ১ বার অনুষ্ঠিত হয় সাংবিধানিক গণভোট।
প্রথম গণভোট
প্রশাসনিক গণভোট হয় ১৯৭৭ সালে।
প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসন কার্যের বৈধতা দান।
ফলাফল ৯৮.৮০% 'হ্যাঁ' ভোট।
দ্বিতীয় গণভোট
প্রশাসনিক গণভোট ১৯৮৫ সালে ।
হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সমর্থন যাচাইয়ের লক্ষ্যে হ্যাঁ-না
ভোট।
ফলাফল ৯৪.১৪% হ্যাঁ ভোট।
তৃতীয় গণভোট
সাংবিধানিক গণভোট অনুষ্ঠিত হয়- ১৯৯১ সালে।
সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনী আইন প্রস্তাব।
ফলাফল ৮৪.৩৮% হ্যাঁ ভোট।
বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচন
প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন- ৭ মার্চ, ১৯৭৩ সালে।
প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচন- ৩ জুন, ১৯৭৮ সালে ।
প্রথম গণভোট- ৩০ মে, ১৯৭৭ সালে ।
প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন- ১৯৯১
সালে।
প্রথম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন- ১৯৯৪ সালে।
প্রথম উপজেলা নির্বাচন- ১৯৮৫ সালে।
প্রথম পৌরসভা নির্বাচন- ১৯৭৩ সালে।
প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন- ১৯৭৩ সালে।
জেনে নিই
প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়- ৭ মার্চ, ১৯৭৩ সালে
প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট আসন ছিল- ৩১৫ টি।
তত্ত্বাবাধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন হয়- ১৯৯১
সালে।
প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন- বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ।
তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে মোট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়- ৪টি
(১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮)
সালে।
সাংবিধানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন
হয়- ১৯৯৬ সালে।
প্রথম সাংবিধানিক প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন- বিচারপতি হাবিবুর
রহমান।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে নিয়োগ দান করেন- রাষ্ট্রপতি।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার কাজের জন্য দায়ী- রাষ্ট্রপতির
কাছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদকাল ছিল ৯০ দিন বা তিন মাস।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়- পঞ্চদশ
সংশোধনীতে (২০১৫)।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#১৯৭০ সালের
নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ কতটি আসন
পেয়েছিল?
১৬৭
১৯৮
২৬৭
২৮৮
#বাংলাদেশের প্রথম
নারী নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন?
রোকেয়া হায়দার
বেগম কবিতা খানম
মাহফুজা খানম
সাদেকা হালিম
#বাংলাদেশের প্রথম
জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়-
৭ মার্চ ১৯৭২
৭ মার্চ ১৯৭৩
৭ মার্চ ১৯৭৪
৭ মার্চ ১৯৭৫
#বাংলাদেশে কবে
প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়?
৬ এপ্রিল ১৯৭৩
৭ মার্চ ১৯৭৩
২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩
১৯ এপ্রিল ১৯৭৩
#২০২১ সালে
অনুষ্ঠিত জার্মানীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোন দল সর্বোচ্চ আসন পেয়েছে?
সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি
দ্য লেফট পার্টি
অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি
দ্য গ্রীনস
সাংবিধানিক অন্যান্য সংস্থা
স্বাধীন বিচার বিভাগ
নির্বাহী বিভাগ হতে আলাদা
করে স্বাধীন বিচার বিভাগ পৃথক প্রক্রিয়া করা হয় ১ নভেম্বর, ২০০৭ সালে
প্রধান বিচারপতির পরামর্শক্রমে অন্যান্য বিচারপতিদের নিয়োগ
প্রদান করেন- মহামান্য রাষ্ট্রপতি।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির অবসরের বয়সসীমা ৬৭ বছর।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের নাম- সুপ্রিম কোর্ট।
সুপ্রিম কোর্টের স্থায়ী আসন- ১টি, ঢাকায়।
সুপ্রিম কোর্টের ২টি বিভাগ- হাইকোর্ট ও আপীল বিভাগ।
কোর্ট অব রেকর্ড বলা হয়- সুপ্রিম কোর্টকে।
জেলা জজ হলেন- জেলা আদালতের প্রধান বিচারক।
পারিবারিক আদালতের অধিক্ষেত্রগুলো-
দেনমোহরানা, ভরণ-পোষণ
দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার
বিবাহ বিচ্ছেদ
অভিভাবকত্ব ও শিশুদের তত্ত্বাবধান সংক্রান্ত মামলা।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#বাংলাদেশ বিচার
বিভাগ সরকারের নির্বাহী বিভাগ থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন বিভাগ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ
করে-
১ লা- নভেম্বর ২০০৭
১ লা- নভেম্বর ২০০৮
২১ শে- নভেম্বর ২০০৭
১১ ই ডিসেম্বর- ২০০৬
#বাংলাদেশের বিচার
বিভাগ স্বাধীন হয় কোন তারিখে?
১৬ ডিসম্বের
২৬ মার্চ।
১ নভেম্বর
১১ জানুয়ারি
.১ অক্টোবর
#স্বাধীন বিচার
বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় কোনটির অধীনে?
সুপ্রিম কোর্টের অধীনে
বি সি এস প্রশাসন একাডেমির অধীনে
হাইকোর্টের অধীন
আইন মন্ত্রণালয়
সরকারি কর্ম কমিশন - Bangladesh public service commission
BPSC-Bangladesh
Public Service Commission
সরকারি কর্ম কমিশন একটি- সাংবিধানিক স্বাধীন ও স্বতন্ত্র
প্রতিষ্ঠান ।
সরকারি কর্ম কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান- সোহরাব হোসাইন
(১৩ তম)।
PSC প্রধানকে
নিয়োগদান করেন- রাষ্ট্রপতি।
সংবিধানের ১৩৭ নং অনুচ্ছেদে কর্ম কমিশনের কথা বলা আছে।
কমিশনের সদস্যগণের পদমর্যাদা- সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের
সমান।।
প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন- ড. এ. কিউ. এম. বজলুল করিম।
সাবেক পূর্ব পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠিত হয়-
১৯৪৭।
উপমহাদেশে প্রথম সরকারি কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯২৬
সালে।
বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন অবস্থিত- পুরাতন বিমান বন্দর, তেজগাঁও
নির্বাচন কমিশন
নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
কাজ- নির্বাচন পরিচালনা। মেয়াদ- ৫ বছর।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠিত হয়- ১১৮ নং অনুচ্ছেদ।
নির্বাচন কমিশন একটি স্বতন্ত্র, নিরপেক্ষ ও
সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি ।
জাতীয় পরিচয়পত্রের মেয়াদ- ১৫ বছর।
বাংলাদেশের নির্বাচনী আচরন বিধিমালা প্রণীত হয়- ১৯৯৬ সালে।
দেশের প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন- বিচারপতি এম
ইদ্রিস
ছবিসহ ভোটার তালিকা বা জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরী কর্মসূচির
নাম ছিল- অপারেশন নবযাত্রা।
ভোটার তালিকাভুক্ত হওয়ার শর্তাবলী:
বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে।
প্রয়োজন মোতাবেক অপ্রকৃতিস্থ নয় বলে আদালত কর্তৃক ঘোষিত
হতে হবে।