বাংলাদেশের বিচার বিভাগ

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি বাংলাদেশ বিষয়াবলী

বাংলাদেশের বিচার বিভাগ

বাংলাদেশের বিচার বিভাগ সুপ্রিম কোর্ট, অধস্তন আদালত এবং প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল নিয়ে গঠিত।

সংবিধানের ১১৭ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত হবে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল।

নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা, অপরাধীর শাস্তিবিধান এবং দুর্বলকে সবলের হাত থেকে রক্ষার জন্য দরকার স্বাধীন বিচার বিভাগ ।

নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ আইনের অনুশাসন ও দেশের সংবিধানকে অক্ষুন্ন রাখে।

সংবিধানের ৯৫ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি ।

সংবিধানের ৯৭ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কোন কারণে প্রধান বিচারপতির পদ শূন্য হলে অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আপীল বিভাগের প্রবীণতম বিচারক ।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি বিচারপতি এ এস এম সায়েম ।

বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন (২২তম প্রধান বিচারপতি)।

নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ আলাদা করার বিধান বর্ণিত হয়েছে সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদ।

বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করা হয়- ১ নভেম্বর, ২০০৭ সালে মাজদার হোসেন বনাম বাংলাদেশ মামলায়।

নাগরিক অধিকার রক্ষায় বিচার বিভাগের ৫ ধরনের রীট প্রয়োগ করে। যথা:

হেবিয়াস কর্পাস (Habeas Corpus )

ম্যানডামাস (Mandamus)

নিষেধাজ্ঞা (Prohibition)

সার্শিওয়ারি (Certiorari) এবং

কোয়াওয়ারেন্টো (Quo Warranto)

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকভাবে কাজ শুরু করে কবে?

১ নভেম্বর ২০০৭

২ নভেম্বর ২০০৭

১ ডিসেম্বর ২০০৭

২ ডিসেম্বর ২০০৭

 

#নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকভাবে কাজ শুরু করে কবে?

১ নভেম্বর, ২০০৭

২ নভেম্বর, ২০০৭

১ ডিসেম্বর, ২০০৭

২ ডিসেম্বর, ২০০৭

 

#বাংলাদেশের বিচার বিভাগ শাসন বিভাগ থেকে পৃথক হয় কত সলে?

১৯৯৯

১৯৯৭

২০০৭

২০১৫

 

#বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে কখন নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করা হয়?

1 নভেম্বর 2007

1 নভেম্বর 2006

1 নভেম্বর 2005

1 নভেম্বর 2008

 

#যে বহুল আলোচিত মামলায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেছেন সেটি হল-

মাসদার হোসেন বনাম বাংলাদেশ

হালিমা খাতুন বনাম বাংলাদেশ

আকবর হোসেন বনাম বাংলাদেশ

আনোয়ার হোসেন বনাম বাংলাদেশ

গোলাম রাব্বানী বনাম বাংলাদেশ

 

 

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#বাংলাদেশে পরিবেশ আদালত গঠন করা হয় কত সালে? (When Environment Tribunal form in was the Bangladesh?)

2001

2002

2003

2004

 

#রোহিঙ্গা গণহত্যার অপরাধে কোন দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে মিয়ানমারের বিপক্ষে মামলা করে? (Which country has filed a case against Myanmar in the ICJ for Rohingya Genocide?)

Saudi Arabia

Pakistan

Qatar

Gambia

 

#Who is the chief of the ICJ? (আন্তর্জাতিক আদালতের প্রধান কে?)

Abdulwahi Ahmed Yusuf

Joan Donoghve

Ronny Abraham

None

 

#স্থায়ী সালিশি আদালত কোথায় অবস্থিত?

জেনেভায়

লন্ডনে

প্যারিসে

হেগে

 

 

#আন্তর্জাতিক আদালত সদ্র দপ্তর কোন দেশে অবস্থিত?

নেদারল্যান্ডস

সুইজারল্যান্ড

ফিনল্যান্ড

ইংল্যান্ড

 

আপিল বিভাগ

আপিল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের রায়, ডিক্রি, বা দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল গ্রহণ করে শুনানির ব্যবস্থা করেন। আপিল বিভাগ রাষ্ট্রপতি আইনের কোনো ব্যাখ্যা চাইলে আপিল বিভাগ এ বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দিয়ে থাকে।

আপিল বিভাগ কর্তৃক ঘোষিত আইন হাইকোর্ট বিভাগের জন্য অবশ্যই পালনীয়।

বাংলাদেশ সংবিধানের ৯৪নং অনুচ্ছেদে কোর্ট গঠনের কথা উল্লেখ আছে ।

বাংলাদেশের ইতিহাসে উচ্চতর আদালতের প্রথম মহিলা বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা ।

 

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারপতি হিসেবে কর্মরত নন কে?

বিচারপতি জিনাত আরা

বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা '

বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিকী

কোন টি নয়

 

#আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ নিয়ে গঠিত হয়-

বিচার বিভাগ

হাইকোর্ট

সুপ্রিম কোর্ট

জজকোর্ট

 

 

হাইকোর্ট বিভাগ

নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য নির্দেশ জারি করতে পারে- হাইকোর্ট।

কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী কাজ থেকে নিবৃত রাখতে পারে- হাইকোর্ট বিভাগ।

অধস্তন কোনো আদালতের মামলায় সংবিধানের ব্যাখ্যাজনিত জটিলতা দেখা দিলে সেই মামলা হাইকোর্ট বিভাগে স্থানান্তর হয়।

অধস্তন আদালতের কার্যবিধি প্রণয়ন পরিচালনা করে হাইকোর্ট বিভাগ।

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বেঞ্চ কয়টি?

৬টি

৪টি

২টি

১টি

 

#বাংলাদেশ হাইকোর্টের প্রথম মহিলা বিচারক কে?

তাহমিনা বেগম

আনিসা হামিদ

নাজমুন আরা সুলতানা

জাকিয়া সুলতানা

সুলতানা কামাল

 

 

অধস্তন আদালত

সুপ্রিম কোর্টের অধীনে বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় বিচার ও দেওয়ানি মামলা পরিচালনা করে।

অধস্তন আদালতগুলো ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলা পরিচালনা করেন।

জেলা জজ আদালত

জেলা আদালতের প্রধান হলেন- জেলা জজ।

জেলা জজ আদালত জেলা পর্যায়ে (জমিজমা সংক্রান্ত, ঋণচুক্তি ইত্যাদি) ফৌজদারি (সংঘাত সংক্রান্ত) মামলা পরিচালনা করে।

সাব জজ আদালত ও সহকারী জজ আদালত জেলা আদালতকে মামলা পরিচালনায় সহায়তা করে।

গ্রাম আদালত

বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার সর্বনিম্ন আদালত হলো আদালত ।

পরিষদের চেয়ারম্যান বিবাদমান গ্রুপের দুজন করে মোট পাঁচজন সদস্য নিয়ে আদালত গঠিত।

যেসব স্থানীয় পর্যায়ে বিচার করা সম্ভব, মূলত সেগুলোর বিচার এখানে করা হয়।

ছোটখাটো ফৌজদারি মামলার বিচার এ আদালত করতে পারে।

 

বাংলাদেশের জরুরী সেবা নম্বর

নম্বর

সেবা

১৬১২৩

কৃষি বিষয়ক যে কোন পরামর্শ পেতে বিনামূল্যে কল করা যাবে। কৃষি, মৎস, প্রানীসম্পদ বিষয়ক যে কোন পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জানা যাবে।

১৩১

বাংলাদেশ রেলওয়ে কল সেন্টার। ট্রেন এর টিকিট সম্পর্কে জানতে কল করা যাবে।

১০৯

নারী নির্যাতন বা বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে- এই সেবা নেওয়া যাবে।

১০৫

জাতীয় পরিচয়পত্র তথ্য কল সেন্টার।

 

১৬২৫৬

ইউনিয়ন সহায়তামুলক কল সেন্টারে।

১৬১০৮

মানবাধিকার সহায়ক কল সেন্টার। মানবাধিকার বিঘ্নিত হলে সেবা নিতে পারে যে কেউ।

১৬২৬৩

বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য কল সেন্টার। যে কোন সমস্যায় ২৪ ঘন্টায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ পাওয়া যাবে।

৩৩৩

জাতীয় তথ্যবাতায়ন কল সেন্টার। বাংলাদেশের যে কোন তথ্য জানতে ও সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলতে।

১০০

বিটিআরসি কল সেন্টার।

১৬৪২০

বিটিসিএল কল সেন্টার।

১০৯৮

শিশু সহায়তামূলক কল সেন্টার। চারপাশে শিশুদের যে কোন সমস্যা হলে বিনামূল্যে কল করে সেবা নেওয়া যাবে।

১০৬

 

দুর্নীতি দমন কমিশনের করে সেবা নেওয়া যাবে। দুর্নীতি দমন কমিশনের কল সেন্টার। যে কোন দুর্নীতি চোখে পড়লে বিনামূল্যে কল করে জানানো যাবে।

১৬৪৩০

 

সরকারি আইনি সহায়তা কল সেন্টার। আইনগত যে কোন পরামর্শ বা সাহায্য পেতে বিনামূল্যে কল করা যাবে।

৯৯৯

বাংলাদেশের জরুরি কল সেন্টার। এখানে বিনামূল্যে ফোন করে জরুরী মুহুর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও এ্যাম্বুলেন্স এর সাহায্যের

জন্য। এছাড়াও যে কোন অপরাধের তথ্যও পুলিশকে জানানো যাবে।

 

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#১৬২৬৩ নম্বরে কল করলৈ যে সেবা পাওয়া যায়-

কৃসি

অ্যাম্বুলেন্স

ফায়ার সার্ভিস

পুলিশ