বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা
ব্যাংক শব্দটি এসেছে ব্যাংকো থেকে। ব্যাংক তিন প্রকারের চেক
প্রদান করে থাকে । একটি বৈধ ঢেকের মেয়াদ থাকে ৬ মাস। ব্যাংক ডেবিট ও ক্রেডিট
কার্ড প্রদান করে থাকে লেনদেনের জন্য আন্তঃব্যাংকের সুদের হারকে বলা হয় কল মানি
রেট ।
জেনে নিই
উপমহাদেশে প্রথম ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু হয় মুঘল আমলে।
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালে।
রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক স্থাপিত হয় ১৯৮৭ সালে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৮ সালে।
বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম বেসরকারী ব্যাংক আরব বাংলাদেশ
ব্যাংক (AB Bank) ।
হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালে।
ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৬
সালে।
বিশ্বের প্রথম ইসলামী ব্যাংক মিশরের মিটগামার ব্যাংক ।
অর্থ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের ব্যাংক সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক
লিঃ।
প্রথম রেডিক্যাশ চালু করে জনতা ব্যাংক।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত
হয় ১২ আগস্ট, ১৯৮৩ সালে।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#সোনালি ব্যাংকের
নতুন নাম কি?
সোনালী ব্যাংক পিএলসি
#Mobile Banking
of Islami Bank Bangladesh
Limited is
known as-
bKash
bCash
uCash
mCash
#Which bank
first introduces the Telephone Banking Service in Bangladesh?
Dutch Bangla
Bank Limited
Brac Bank
Hongkong and
Shanghai Banking Corporation
Standard
Chartered Bank Limited
#Scheduled
Banks of Bangladesh are regulated under.
Bank Company
Act, 1993
Financial
Instutions Act, 1993
Financial
institutions Act, 1991
Bank Company
Act, 1991
#Mr. Fazle
Kabir is the- Governor of Bangladesh Bank.
None of
these
10th
11th
12th
বাংলাদেশ ব্যাংক-Bangladesh Bank
বাংলাদেশ ব্যাংক এর পূর্বনাম- স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান।
বাংলাদেশ সরকারের ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক (প্রতিষ্ঠিত
হয় ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে)।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের সদস্য ১০জন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা কয়টি ১০টি।
বাংলাদেশের ব্যাংক কাড - BDT
বাংলাদেশ ব্যাংকের স্থপতি সফিউল কাদের।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম গভর্নর ছিলেন আ.ন.ম হামিদুল্লাহ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান গভর্নর আছেন ফজলে কবির (১১তম)।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম মহিলা ব্যবস্থাপক নাজনীন সুলতানা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা অফিস ১০ টি (দশম শাখা ময়মনসিংহে)।
বাংলাদেশের টাকার যাদুঘর বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমী, মিরপুরে
বাংলাদেশে নতুন নোট চালু করার ক্ষমতা আছে শুধু বাংলাদেশ
ব্যাংকের।
বাংলাদেশে সুদের হার নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশের মুদ্রা সরবরাহের নিয়ন্ত্রক।
প্রত্যেক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে নোট ইস্যুর সমান মূল্যের
স্বর্ণ রিজার্ভ থাকতে হয় ৩০%।
ট্রেজারি বিল ইস্যু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখতে হয় ৪০০
কোটি টাকা।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#বাংলাদেশ
ব্যাংকের বর্তমান গভর্নর কে? (Who is the present Governor of Bangladesh Bank?)
Fazle Kabir
Atiur Rahman
Salehuddin
Ahmed
Dr. Mohammed
Farashuddin
#Who is the
head of Bangladesh Bank? (বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান
কে?)
Chairman
President
CEO
Governor
#Who was the
first governor of Bangladesh Bank? (বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম
গভর্নর কে ছিলেন?)
Nurul Islam
A.N.
Hamidullah
Atiur Rahman
A.K.N. Ahmed
#Who is the
first women CEO of private bank in Bangladesh? (বাংলাদেশে
বেসরকারি ব্যাংকের প্রথম মহিলা সি ইও কে?)
Zannat Ara
Humaira Azam
Nazmun Ara
Jahanara
Alam
#বিশ্বব্যাংক কবে
বাংলাদেশকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ?
২০১৪
২০১৫
২০১৬
২০১৭
গ্রামীণ ব্যাংক
গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রামের জোবরা
গ্রামে।
গ্রামীণ ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় প্রথম ১৯৮৩
সালে টাঙ্গাইলে।
গ্রামীণ ব্যাংক এর প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস, নোবেল পায় ২০০৬
সালে ।
গ্রামীণ ব্যাংকের বিশেষ বৈশিষ্ট্য জামানত ছাড়া ঋণদান
প্রদান করা।
বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংক মাইক্রো ক্রেডিট সম্মেলনের অন্যতম
উদ্যেক্তা।
নোবেল বিজয়ী ড.ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের সূচনাপর্বে জোবরা
গ্রামে প্রথম ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতা দরিদ্র গৃহবধুর নাম সুফিয়া বেগম।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#গ্রামীণ ব্যাংক
একটি-
বাণিজ্যিক ব্যাংক
সমবায় ব্যাংক
কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক
বিশেষায়িত ব্যাংক
#গ্রামীণ ব্যাংক
প্রতিষ্ঠিত হয় কোন বছর
১৯৮৩
১৯৮২
১৯৭৬
১৯৯১
#গ্রামীণ ব্যাংক
কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
১৯৮২
১৯৮৩
১৯৮৪
১৯৮৬
#সম্প্রতি কোন
দেশে গ্রামীণ ব্যাংকের অনুকরণে গ্রামীণ ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচী উদ্বোধন করা হয়?
তুরস্কে
নরওয়ে
সোমালিয়ায়
ভারতে
#কখন থেকে গ্রামীণ
ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করে?
১৯৮৩
১৯৭৬
১৯৭৯
১৯৮০
বাংলাদেশের মুদ্রা
মুদ্রা |
বিনিময়ের মাধ্যম
|
মুদ্রার প্রকারভেদ |
ব্যবহারের দৃষ্টিকোণ থেকে (হিসাবী মুদ্রা, প্রকৃত মুদ্রা) তৈরি উপকরণের দিক থেকে (ধাতব মুদ্রা, কাগজী মুদ্রা) গ্রহণের বাধ্যবাধকতার দিক থেকে (বিহিত মুদ্রা, ঐচ্ছিক মুদ্রা) |
উপমহাদেশে প্রথম মুদ্রা আইন পাশ |
১৮৩৫ সাল
|
উপমহাদেশে প্রথম কাগজের মুদ্রা চালু হয় |
১৮৫৭ সাল (লর্ড ক্যানিং) |
বাংলাদেশে দশমিক মুদ্রা চালু হয় |
১৯৬১ সাল
|
বাংলাদেশের একমাত্র টাকা ছাপানোর প্রেস |
দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (১৯৮৯), গাজীপুর |
সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস থেকে মুদ্রিত প্রথম নোট |
১০ টাকার নোট
|
বাংলাদেশে কাগজে ও ব্যাংক নোট যথাক্রমে |
৯টি ও ৭টি |
টাকা ছাপানোর বিশেষ কাগজ আমদানি করা হয় |
সুইজারল্যান্ড থেকে
|
৫০০ টাকার নোট ছাপা হয় ১,২,৩,৫ টাকার
স্বাক্ষর থাকে |
জার্মানিতে অর্থ সচিবের |
সবার জন্য শিক্ষা লেখা আছে |
২ টাকার মুদ্রায় |
বাংলাদেশে প্রথম নোট চালু হয় |
৪ মার্চ, ১৯৭২ (১ ও ১০০
টাকার নোট) |
বাংলাদেশে প্রথম ধাতব মুদ্রা চালু হয় |
১৯৭৩ সাল
|
মুদ্রার অবমূল্যায়নের উদ্দেশ্য |
রপ্তানি বৃদ্ধি করা |
বাংলাদেশে মুদ্রার ভাসমান বিনিময় চালু হয় |
১ জুন, ২০০৩ সালে
|
জেনে নিই
মুদ্রার প্রধান কাজঃ বিনিময়ের মাধ্যম, সঞ্চয়ের বাহন, মূল্যের পরিমাণ ও
ভান্ডার ।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উপায়ঃ কর বৃদ্ধি করা।
প্রথম ধাতব মুদ্রা তৈরি হয় লাইডিয়ায় (বর্তমান তুরস্ক) ৭ম
স্টপূর্ব।
দুর্লভ মুদ্রা বলা হয় ডলার ও পাউন্ডকে ।
মুদ্রা বিনিময়ের পূর্বে দ্রব্য বিনিময় প্রথা প্রচলিত ছিল
।
গ্রেসামের মুদ্রাবিধি নিকৃষ্ট মুদ্রা উৎকৃষ্ট মুদ্রাকে
বাজার থেকে বিতাড়িত করে।
প্রথম স্বর্ণমুদ্রা চালু হয় চীনে (৪র্থ খ্রিস্টপূর্ব)।
মুদ্রাস্ফীতিঃ দ্রব্য সামগ্রী উৎপাদন বা যোগানের তুলনায়
অর্থের যোগান বৃদ্ধি পাওয়া ।
মুদ্রা সংকোচনঃ দ্রব্য সামগ্রীর যোগানের তুলনায় আর্থিক আয়
বার প্রবাহের।
মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নিতে পারেঃ কেন্দ্রীয়
ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি বছর দুই বার মুদ্রানীতি প্রণয়ন করেঃ
জানুয়ারি ও জুলাই মাসে।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#বাংলাদেশের
সবচেয়ে বেশী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় কোন খাত থেকে?
চা।
তৈরী পোশাক
পাট
চিংড়ি।
মৎস্য
#বাংলাদেশের
সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয় কোন খাত থেকে?
চা
পাট
তৈরি পোশাক
চিংড়ি
#বাংলাদেশের
সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় কৈান খাত থেকে।
চা
পাট ও পাটজাত দ্রব্য
তৈরী পোশাক
চামড়া শিল্প
চিংড়ি
#বাংলাদেশের
মুদ্রা ব্যবস্থাপনার মূল দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান-
সুইজ ব্যাংক
ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক
সোনালী ব্যাংক
#বাংলাদেশের
মুদ্রা প্রচলনের ক্ষমতা কার উপর ন্যস্ত?
সরকার
কেন্দ্রীয় ব্যাংক
বিনিময় ব্যাংক
সোনালী ব্যাংক
বৈদেশিক বানিজ্যিক ব্যাংক
রাষ্ট্রায়ত্ত /সরকারী বাণিজ্যিক নিয়মিত ব্যাংক
সমূহ
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক ৬ টি
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড
জনতা ব্যাংক লিমিটেড
অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড
রূপালী ব্যাংক লিমিটেড
বেসিক ব্যাংক লিমিটেড ও
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড
বিশেষায়িত ব্যাংক ৭টি (প্রথম ৩টি তফসিল ভুক্ত)
Bangladesh
Krishi Bank
Rajshahi
Krishi Unnayan Bank
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
আনসার ভিডিপি ব্যাংক
বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক
কর্মসংস্থান ব্যাংক
পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক
বাণিজ্যিক ব্যাংক ৯ টি
সিটি ব্যাংক এন.এ (City Bank N.A)-যুক্তরাষ্ট্র
দি সট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক লি.-যুক্তরাজ্য
স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া-ভারত
হাবিব ব্যাংক লি.-পাকিস্তান
ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান-পাকিস্তান
উরি ব্যাংক-দক্ষিণ কোরিয়া
The Hongkong
and Shanghai Banking Corp (HSBC)-যুক্তরাজ্য
কর্মাশিয়াল ব্যাংক অব সিলন-শ্রীলঙ্কা
ব্যাংক আল ফালাহ- পাকিস্তান
অন্যান্য ব্যাংক ও ব্যাংকিং ব্যবস্থা
ট্রেজারি বিল ক্রয় করতে পারেন বাণিজ্যিক ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কাজ নয় ট্রেডিং।
ব্যাংকের অর্থের প্রধান উৎস আমানত ।
মুদ্রার প্রচলন করা বা নোট ছাপানো বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাজ
নয় ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে সোনালী
ব্যাংক।
আধুনিক অর্থনীতি- ২ প্রকার (সামষ্টিক ও ব্যষ্টিক)।
রাষ্ট্রায়ত্ত্ব বিনিয়োগ ব্যাংক ICB দেশীয় বিনিয়োগ
সংস্থা ICB
আমানত গ্রহণকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয় ICB
ATM পদ্ধতি প্রথম
চালু করে ষ্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
বিশেষায়িত ব্যাংক নয় ইসলামী ব্যাংক।
বিশেষায়িত ব্যাংক নয় সোনালী ব্যাংক।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ধরন মিশ্র [ধনতান্ত্রি ও
সমাজতান্ত্রিক]
বাংলাদেশের কৃষি ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য ২টি উন্নয়ন
ব্যাংক আছে।
বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পরিশোধিত মূলধন নতুন করে
নির্মাণ করা হয়েছে ৪০০ কোটি টাকা।
বৈদেশিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বোর্ড গঠিত হয় ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯ সালে।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ বর্ষ ঘোষণা করা হয় ১৯৯৭ সালকে।
ঢাকায় প্রথম আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন হয় ৬-৭
ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে।
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার সিংহভাগ আসে তৈরী পোশাক থেকে ।
বর্তমানে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য প্রদান করে জাপান
।
বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভাগ আসে চিংড়ি
(হিমায়িত খাদ্য থেকে)।
বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের তৃতীয় ভাগ আসে চামড়া থেকে ।
বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রসারের জন্য দূতাবাসে নিয়োগ করা হয়
ইকনোমিক কাউন্সিলর।
বিদেশে বাংলাদেশি পণ্য মেলার আয়োজন করে রপ্তানি উন্নয়ন
ব্যুরো।
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের প্রধান সমন্বয়কারী বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
বাংলাদেশ টাকার অংকে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে যুক্তরাষ্ট্রের
কাছে।
বাংলাদেশ টাকার অংকে সবচেয়ে বেশি আমদানী করে চীন থেকে।
বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই ইসরাইলের
সাথে।
বাংলাদেশ ইউরোপিয় ইউনিয়নের লুক্সেমবার্গ দেশ ছাড়া সব
দেশই পণ্য রপ্তানি করে।
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম বা এইড ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৪
সালে ফ্রান্সের প্যারিসে।
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম বা এইড ক্লাবের বৈঠক হয় ফ্রান্সের
রাজধানী প্যারিসে।
বিশ্বব্যাংকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের বৈঠক
অনুষ্ঠিত হয়।
এইড ক্লাবের বর্তমান নাম বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম ।
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম বা এইড ক্লাবের সদস্য ২৬টি (১৬ টি
দেশ ও ১০টি সংস্থা)।
বাংলাদেশের তৈরী পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের দ্বিতীয় বৃহৎ বাজার ইউরোপীয়
ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহ।
বাংলাদেশের প্রধান পার্ট আমদানিকারক দেশ হচ্ছে মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশী ঋণ প্রদান করে I.D.A
LD.A ঋণ প্রদানের জন্য
সারাবিশ্বে Soft loan
Window / Soft Loan Corner নামে পরিচিত।
একজন বিদেশি বাংলাদেশে কত ডলার বিনিয়োগ করলে এদেশের
নাগরিকত্ব পাবেন ৫ লক্ষ মার্কিন ডলার।
জেনে নিই
বাংলাদেশে মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু হয় ১৯৯১ সালে।
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (LDC) থেকে উন্নয়নশীল দেশের
তালিকাভুক্তির সুপারিশপ্রাপ্ত হয় ২০২১।
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (LDC) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে
বেড়িয়ে যাবে- ২০২৬ সালে।
LDC থেকে উত্তরণের
শর্ত- ৩টি; যথা-
মাথাপিছু আয়
মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং
জলবায়ু ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা।
অর্থনৈতিক সংস্থার নাম- ECNEC; এর সভাপতি প্রধানমন্ত্রী
(বিকল্প প্রধান- অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী)
বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের চেয়ারম্যান- প্রধানমন্ত্রী
(সহ-সভাপতি- পরিকল্পনামন্ত্রী)।
বাংলাদেশ অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিভাগ রয়েছে- ৪টি।
নিকাশ ঘর বলতে বুঝায়- বাংলাদেশ ব্যাংক ও তফসিলি ব্যাংকের
মধ্যে পারস্পারিক দায়িত্ব পালন।
যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা নেই সেখানে নিকাশ ঘরের
দায়িত্ব পালন করে সোনালী ব্যাংক ।
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৩ সালে।
রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) কার্যক্রম শুরু করে-
১৯৮৭ সালে ।
বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী ব্যাংক
লিমিটেড।
বাংলাদেশে প্রথম রেডিক্যাশ চালু করে- জনতা ব্যাংক লিমিটেড।
শতভাগ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক- বেসিক ব্যাংক
লিমিটেড।
বাংলাদেশে প্রথম বিদেশি ব্যাংক- স্টান্ডার্ড চার্টার্ড
ব্যাংক লিমিটেড (টেলি ব্যাংকিং চালু করে)
বাংলাদেশে প্রথম মাস্টার কার্ড চালু করে- ANZ Grindlays
দেশে টাকা জাদুঘর অবস্থিত- মিরপুর: ২০১৩ সালে (বাংলাদেশ
ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমি।)
আদমশুমারীর নতুন নাম- জনশুমারী ও গৃহগণনা।
দেশে আদমশুমারী অনুষ্ঠিত হওয়ার সাল- ১৯৭৪, ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০১১, ২০২২ সালে ।
বাংলাদেশে কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৬০, ১৯৭৭, ১৯৮৩, ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৯ সালে
।
দারিদ্র্য বিমোচন সংক্রান্ত কৌশলপত্র- PRSP (Poverty Reduction Strategy
Papers )
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণ এবং উন্নয়ন প্রকল্প
অনুমোদন সংক্রান্ত সর্বোচ্চ ।
জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি অবস্থিত- নীলক্ষেত, ঢাকা।
সামাজিক নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশে বয়স্ক ভাতা চালু হয়-
১৯৯৮ সালে।
পরার্থপরতার অর্থনীতি এবং আজব ও জব আজব অর্থনীতি গ্রন্থ
২টির রচয়িতা- আকবর আলী খান।
একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পটি চালু হয়- ১৯৯৮ সালে।
একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পটির বর্তমান নাম- আমার বাড়ি, আমার খামার ।
অর্থনৈতিক পরিকল্পনা
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করে পরিকল্পনা কমিশন।
পরিকল্পনা কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ করেন। প্রধানমন্ত্রী।
পরিকল্পনা কমিশন অবস্থিত ঢাকার আগারগাঁয়ে।
উন্নয়নে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার প্রবর্তক স্ট্যালিন
(রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট)
উন্নয়নে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার প্রবর্তক- সোভিয়েত
ইউনিয়ন (রাশিয়া)।
বাংলাদেশ এ পর্যন্ত পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ৮টি; যথা-
প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদ- ১৯৭৩-১৯৭৮ সাল।
অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদ কাল- ২০২১-২০২৫ সাল।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#জাতীয় অর্থনৈতিক
পরিষদ (এনইসি) অনুমোদিত দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে উচ্চাকাজী ও দীর্ঘমেয়াদি
"বাংলাদেশ বদ্ীপ মহাপরিকল্পনা" কত বছরের জন্য প্রণয়ন করা হয়েছে?
100 বছর
50 বছর
20 বছর
70 বছর
#কোনটি স্থায়ী
পরিকল্পনা?
প্রজেক্ট
প্রোগাম
বাজেট
পদ্ধতি
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#বর্তমানে
বাংলাদেশে কততম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা চলছে?
৪র্থ
৭ম
৩য়
৮ম
#উন্নয়নে
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার প্রবর্তক কোন দেশ?
যুক্তরাষ্ট্র
ফ্রান্স
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন
ইতালি
#সপ্তাম
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদকাল
2016-2020
2017-2021
2015-2019
2018-2022
বাংলাদেশের বাজেট
Budget অর্থ Bag বা থলে । একটি
নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গৃহীত আর্থিক পরিকল্পনা। Oxford Dictionary অনুযায়ী বাজেট
হচ্ছে ভবিষ্যতের সম্ভাব্য আয় ও ব্যয় এর হিসাব। একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য
সরকারের আয় ও ব্যয় এর যে পরিকল্পনা আইন পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত হয় তাই বাজেট ।
সর্বপ্রথম উত্থাপিত হয় ১৮৩৩ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট। সংবিধান অনুযায়ী বাজেট
প্রণয়নের দায়িত্ব সরকারের প্রধান নির্বাহীর। Rules of Business অনুযায়ী Budge প্রণয়নের
দায়িত্ব অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের।
অর্থ বছরের বাজেটঃ ২০২২-২৩
বাজেটঃ ৫২ তম।
বাজেট ঘোষণাঃ জুন, ২০২২ সাল।
মোট বাজেট ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা।
মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা।
মোট রাজস্ব ঘাটতি ২,৪৫,০৬৬
জিডিপি প্রবৃদ্ধিও হার: ৭.৫ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশ।
এডিপি ২,৪৬,০৬৬
বাংলাদেশের অর্থবছর শুরু হয় ১ লা জুলাই (জুলাই-জুন)।
আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ বছর শুরু হয় ১লা অক্টোবর। [এই
তথ্যসমূহ পরিবর্তনশীল]
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#২০২১-২২ অর্থবছরে
বাংলাদেশের বাজেটের পরিমাণ কত? (What is the budget for Bangladesh in the 2021-22 fiscal year?)
603,681
crore
609,861
crore
609,168
crore
605,881
crore
#বাংলাদেশের বাজেট
ঘোষণা করা হয় কোন সময়ে?
(When is the National Annual Budget of Bangladesh announced?)
June-July
May-June
July-August
December
#২০১৯ - ২০২০
বাজেটে কয় স্তরের ভ্যাট ধরা হয়েছে?
দুই
তিন
চার
পাঁচ
#.২০২১-২০২২ সালের
উন্নয়ন বাজেটে যে খাতে ২য় সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে-(The 2nd highest allocated sector of
the development budget of 2021-2022 is)-
স্বাস্থ্য(health)
শিক্ষা ও প্রযুক্তি (education and technology)
কৃষি (agriculture)
পরিবহণ ও যোগাযোগ (transport&communication)
#২০১৯-২০ অর্থবছরে
বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় বাজেটের আকার হল-(The size of the national budget of Bangladesh government for
the Fiscal Year 2019-20 is-)
৫,২৩,১৯০ কোটি টাকা (TK 5,23,190 crore )
৪,২৩,১৯০ কোটি টাকা (TK 4,23, 190 crore )
৩,৭৭,৮১০ কোটি টাকা (TK 3,77,810 crore )
৩,২৫,৬৬০ কোটি টাকা (TK 3,25,660 crore)
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#মুজিবনগর সরকার
অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন-
তাজউদ্দিন আহমেদ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
এম মনসুর আলী
তৈবুর আহমেদ