বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি বাংলাদেশ বিষয়াবলী

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি

 

জনশুমারি ও গৃহ গণনা

ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২

আদমশুমারিঃ একটি দেশের জনসংখ্যাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গণনা করার পদ্ধতিকে আদমশুমারি বলে।

বর্তমানে আদমশুমারিকে বলা হয় গণশুমারি।

সর্বশেষ গণশুমারি হয় ১৫-২১ জুন, ২০২২ সালে।

বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২।

স্লোগানঃ জনশুমারিতে তথ্য দিন, পরিকল্পিত উন্নয়নে অংশ নিন।

শুমারির তারিখঃ ১৫- ২২ জুন, ২০২২ খ্রি.

গণনা পদ্ধতি Modified Defacto

মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাক্ষ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন ।

পুরুষ:,১৭,১২, ৮২৪ জন (৪৯.৫%)

মহিলা:,৩৩,৪৭,২০৬ জন (৫০%)

তৃতীয় লিঙ্গ; ১২, ৬২৯ জন

পুরুষ-নারীর অনুপাতঃ ৯৯ : ১০০

জনসংখ্যার ঘনত্ব ১,১১৯ জন (প্রতি বর্গকিলোমিটারে), ২৫২৮ (প্রতি মাইলে)

ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যা মুসলিম- ৯১.৪%, হিন্দু- ৭.৯৫%, বৌদ্ধ- ০.৬১%, খ্রিস্টান-০.৩০%, অন্যান্য- ০.১২%

জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার ১.২২%

স্বাক্ষরতার হার ৭৪.৬৬%

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৩০ দশমিক ৬৮ দশমিক

খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাক্ষ, গড় সদস্য- ৪ জন।

ভারতবর্ষে প্রথম আদমশুমারি হয় ১৮৭২ সালে লর্ড মেয়োর আমলে।

বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি হয় ১৯৭৪ সালে।

পরবর্তী ৭ম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হবে ২০৩১ সালে।

আদমশুমারি পরিচালনা করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#১৫-২১ জুন ২০২২ কত তম জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়েছে?

৪র্থ

৫ম

৬ষ্ঠ

৭ম

 

#সর্বশেষ জনশুমারি ও গৃহগণনা কত সালে অনুষ্ঠিত হয়?

২০২০

২০২১

২০২২

২০১৯

 

#বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় কত সালে?

১৯৭২ সালে

১৯৭৩ সালে

১৯৭৪ সালে

১৯৭০ সালে

 

#জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ শুরু হয়-

১৫ জুন

১৬ জুন

১৭ জুন

১৪ জুন

 

#বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি কবে অনুষ্ঠিত হয়?

১৯৭২ সালে

১৯৭৩ সালে

১৯৭৪ সালে

১৯৭৫ সালে

 

বাংলাদেশের উপজাতিসমূহ

 

উপজাতি নিয়ে কিছু তথ্য জেনে নিই

বাংলাদেশে বসবাসকারী উপজাতির সংখ্যা- ৫০ টি।

বাংলাদেশের বৃহত্তম উপজাতি- চাকমা।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি- মারমা।

পার্বত্য চট্টগ্রামে মোট উপজাতি বসবাস করে- ১১ টি।

বাংলাদেশে উপজাতির ভাষার সংখ্যা- ৩২ টি।

প্রকৃতি পুজারি উপজাতি- মুন্ডা ও মনিপুরী।

উপজাতীয় বর্ষবরণ উৎসবকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়- বৈসাবি।

বিশ্ব আদিবাসী দিবস- ৯ আগস্ট।

লিখিত বর্ণমালা নেই যে উপজাতির- সাঁওতাল।

মগ উপজাতি পাহাড়ি এলাকায় পরিচিত- মারমা নামে।

মগ উপজাতি সমতল এলাকায় পরিচিত- রাখাইন নামে।

মগদের আদি নিবাস ছিল- আরাকান।

জলকেলি যাদের উৎসব- রাখাইনদের।

ত্রিপুরাদের ভোজানুষ্ঠানকে বলে -সামৌং।

গারোদের ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি - জুমচাষ (বিকল্প পদ্ধতি সল্ট চাষ)

গারোদের ভাষার স্থানীয় নাম- মান্দি ভাষা।

পাঙনরা যে ভাষায় কথা বলে- মৈ তৈ মণিপুরী ভাষায়।

যে উপজাতির মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ, বহুবিবাহ ও বিধবা বিবাহ প্রচলন রয়েছে- হাজং।

বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মোট জনসংখ্যার- ১.০০%

চাকমা ভাষায় লিখিত উপন্যাসের নাম- ফেবো।

উপজাতিদের জীবন-প্রণালী নিয়ে লিখিত উপন্যাস- কর্ণফুলী ।

যে উপজাতি মুসলমান- পাঙন।

ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সংগঠনের নাম- শান্তি বাহিনী।

শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যানের নাম- জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা।

যে দুটি উপজাতির পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক- গারো ও খাসিয়া।

ক্ষুদ্রজাতি সত্তা, নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতির কথা বলা হয়েছে সংবিধানের ২৩(ক) অনুচ্ছেদে।

বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ৭টি

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#সরকারিভাবে বাংলাদেশে উপজাতি গোষ্ঠীর সংখ্যা কত? (According to government censas, how many tribal communities are there in Bangladesh?)

48

60

80

50

 

#চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশ কোন উপজাতির বাস করে?

গারো

মুরং

চাকমা

মারমা

 

#নিম্নের কোন উপজাতিটি বাংলাদেশী নয়?

মাওরী

সাঁওতাল

হাজং

মারমা

 

 

#বাংলাদেশের কোন উপজাতির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?

মারমা

গারো

সাঁওতাল

চাকমা

 

#বাংলাদেশে বসবাসকারী কোন উপজাতিরা মুসলমান?

খুমী

হাজান

পাঙন

মারমা

 

চাকমা

অবস্থান: পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার।

ধর্ম : বৌদ্ধ।

প্রধান উৎসব বিজু, কঠিন চিবর দান।

ভাষা: চাকমা।

জনসংখ্যায় প্রথম স্থানে রয়েছে চাকমারা।

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#চাকমাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কোনটি?

বিজু

ওয়ানগালা

সান্দ্রে

সাংগ্রাই

 

 

#চাকমারা প্রধানতা কোন ধর্মাবলম্বী?

হিন্দু ধর্ম

বৌদ্ধ ধর্ম

খ্রিষ্ট ধর্ম

প্রকৃতি ধর্ম

 

#চাকমা  শব্দ”বসমতি ” এর অর্থ কী?

পৃথিবী

পুরুষ

প্রকৃতি

জাতি

 

গারো

অবস্থান : ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোনা ও টাঙ্গাইল ।

ধর্ম খ্রিষ্টান

ভাষা: মান্দি/অবেং

প্রধান উৎসব : ওয়ানগালা (ধর্মীয় ও সামাজিক)

পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক।

 

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#মুক্তিযুদ্ধের এগারোটি সেক্টরের মধ্যে রংপুর কোন সেক্টর ছিল?

ছয়

সাত

আট

নয়

 

#মুক্তিযুদ্ধের এগারোটি সেক্টরের মধ্যে যশোর কোন সেক্টরে ছিল?

নয়

আট

সাত

ছয়

 

#ময়মনসিংহের গারো পাহাড়ের অধিবাসী গারো জাতিগোষ্ঠীর প্রকৃত নাম-

তান্দি

মান্দি

নান্দি

কান্দি

 

#গারোদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবের নাম কি?

বিঝু

ওয়ানগালা

সান্দ্রে

সাংগ্রাই

 

#মুক্তিযদ্ধের এগারোটি সেক্টরের মধ্যে ময়মনসিংহের কোন সেক্টরে ছিল?

এগারো

দশ

নয়

আট

 

সাওতাল

অবস্থান : রাজশাহী, বগুড়া, দিনাজপুর, পাবনা ও রংপুর।

ধর্ম খ্রিস্টান

প্রধান উৎসব : সোহরাই

ভাষা: সাওঁতালী

দেবতাদের নাম : সিং বোঙ্গা, মারাং বকু, ওরাক, মোরেইকো।

 

মারমা

অবস্থান: বান্দরবান, কক্সবাজার ও পটুয়াখালী

প্রধান উৎসব: সাংগ্রাই (বর্ষবরণ)

ধর্ম: বৌদ্ধ

ভাষা: পালি

দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি

মগ উপজাতি পাহাড়ি এলাকায় পরিচিত মারমা নামে

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#মারমা জাতিসম্ভার বর্ষবরণ উৎসব কী নামে পরিচিত?

বৈসুক

সাংগ্রাই

বিজু

ওয়ানগালা

 

#বাংলাদেশের মারমা জানগোষ্ঠী মধ্যে কোন ধরনের পারিবারিক ব্যবস্থা বিদ্যমান?

গোষ্ঠী প্রধান

মাতৃপ্রধান

পিত্রপ্রধান

ট্রাইবাল চীফ শাসিত

 

খাসিয়া

অবস্থান : বৃহত্তর সিলেটের জৈন্তিয়া পাহাড়

ধর্ম খ্রিষ্টান

প্রধান উৎসব বড়দিন

ভাষা: মন থেমে

পারিবারিক কাঠামো: মাতৃতান্ত্রিক

দেবতাদের নাম : উব্লাউ নামেউ, উব্লাউ মতং, উব্লাউ সংসপাহ

 

ত্রিপুরা / টিপরা

অবস্থান। পাবর্ত্য চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফরিদপুর, ঢাকা।

ধর্ম: সনাতন

ভাষা: ককবরক

প্রধান উৎসব : বৈসুক (বর্ষবরণ)

দেবতাদের নাম : হিন্দুদের কিছু কিছু দেবতা

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#বাংলাদেশের ত্রিপুরা আদিবাসী গোষ্ঠী কোন ধর্মবিশ্বাসের অনুসারী?

বৈষ্ণব ধর্ম

হিন্দু ধর্ম

বৌদ্ধ ধর্ম

খ্রিস্ট ধর্ম

 

#ত্রিপুরাদের মাতৃভাষা কী?

কবরকে

ককবরক

বককরক

কবরক

 

 

#ত্রিপুরা রমণীদের জাতীয় পোশাকের নাম কি?

রিনাই ও রিসা

খাসা ও নাজা

ধুনু ও কুতু

রান্ডি ও পিন্ডি

 

#টিপরা উপজাতীয়রা বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে বসবাস করে?

খাগড়াছড়ি

সিলেট।

ময়মনসিংহ

কুমিল্লা

ফেনী

 

রাখাইন

অবস্থান : বরগুনা, পটুয়াখালী ও কক্সবাজার ।

ধর্ম : বৌদ্ধ

ভাষা: পালি

প্রধান উৎসব : সান্দ্রে, জলকেলি

 

পাঙ্গন

অবস্থান : মৌলভীবাজার

ধর্ম : ইসলাম

প্রধান উৎসব ঈদুল ফিতর ও আজহা

 

মণিপুরী

অবস্থান: সিলেট, মৌলভিবাজার ও হবিগঞ্জ

ধর্ম : বৈষ্ণব

প্রধান উৎসব: রাসোৎসব

 

খিয়াং

অবস্থান : বান্দরবন

ধর্ম বৌদ্ধ

প্রধান উৎসব : সাংলান

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#খিয়াং সম্প্রদায় যেখানে বাস করে-

সিলেট

দিনাজপুর

কুয়াকাটা

পার্বত্য চট্টগ্রাম

 

পলিয়া

অবস্থান: রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম ও নীলফামারী

ধর্ম : সনাতন

প্রধান উৎসব দূর্গাপূজা

 

মাহাতো

অবস্থান : বৃহত্তর রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ ।

ধর্ম : সনাতন

প্রধান উৎসব : সহরায়

প্রধান উৎসব : মাঘীপূর্ণিমা

 

হাজং

অবস্থানঃ ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর ও সুনামগঞ্জ ।

ধর্মঃ সনাতন

দেবতাদের নামঃ হিন্দুদের প্রায় সব দেবদেবী।

 

রাজবংশী

অবস্থানঃ রংপুর, শেরপুর।

ধর্মঃ প্রকৃতি পূজরি

পেশাঃ কৃষিকাজ

 

রবিদাস

অবস্থানঃ সিলেট, হবিগঞ্জ ও নওগাঁ।

ধর্ম : সনাতন

প্রধান উৎসব: মাঘি পূর্ণিমা

 

উপজাতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র

নাম

অবস্থান

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক একাডেমী

বিরিশিরি, নেত্রকোনা

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র

রাঙ্গামাটি

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

বান্দরবান

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

খাগড়াছড়ি

মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি

মৌলভীবাজার

রাখাইন সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

রামু, কক্সবাজার

 

নোট: রাজশাহী ও কক্সবাজারে আরোও দুইটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটসহ মোট প্রতিষ্ঠান- ৮ টি।

 

 

ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর উল্লেখযোগ্য ঘটনা

চাকমা / কার্পাস বিদ্রোহ

পার্বত্য অঞ্চলে অধিক টাকার বিনিময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বহিরাগতদের কাছে কার্পাস বা তুলার কর আদায়ের চুক্তি করে ইজারা দিতে থাকে। এহেন পরিস্থিতিতে চাকমাদের জীবিকা নির্বাহ কঠিন হয়ে পড়ে। প্রথম ১৭৭৬ সালে চাকমা দলপতি রাজা শের দৌলত ও তাঁর সেনাপতি রামু খাঁর নেতৃতে প্রথমবার চাকমা বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।

 

১৭৮২ ও ১৭৮৪ সালে রামু খার পুত্র জোয়ান বকস খার নেতৃত্বে আরও দুটি বিদ্রোহ হয়।

জোয়ান বকস খা বৃটিশ বণিকদের বিরুদ্ধে প্রথম বিদ্রোহের পতাকা উড়ানো নেতা।

এই বিদ্রোহের একজন জুমিয়া নেতা ছিলেন জুম্মা খান।

জুম্মা খাঁ বৃটিশ বিরোধী অন্যতম জুমিয়া বা জুম্মা (যারা জুম চাষ করেন) তাদের নেতা।

 

মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা

পাহাড়ি চাকমা অধিকার অন্দোলন কর্মী।

প্রথম প্রতিবাদ করেন কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে ।

জনসংহতি সমিতি ও শান্তি বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেন।

 

জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা)

মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ছোট ভাই। পাহাড়ি অধিকার অন্দোলন কর্মী ও জনসংহতি সমিতির বর্তমান সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা বা সন্তু লারমা।

১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর।

পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় শেখ হাসিনার ও সন্তু লারমার যৌথ প্রচেষ্ঠায়।

বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান।

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি

পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক সংগঠন।

প্রতিষ্ঠাতাঃ মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা।

গঠিত হয়- ১৯৭৩ সালে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে শান্তি বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেন মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ১৯৭৩ সালে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য সংখ্যা ২৫ জন ।

 

UPDP - united people & democratic Front

পার্বত্য চট্টগ্রামভিত্তিক একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল।

UPDF- United People & Democratic Front

প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯৮ সালে।

দাবি: গণতান্ত্রিক ধারায় পার্বত্য চট্টগ্রামের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবি।

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#NIPORT যার সাথে সম্পর্কিত

Environment

Disaster

Population

Geography

 

#NIPORT কি?

জনসংখ্যা বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান

পোলট্রি ফার্ম বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান

নদীবন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান

কোনটিই নয়

 

#NIPORT কী

জনসংখ্যা বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান

পোলট্রি ফার্ম বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান

নদীবন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান

বন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান