বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থা
বাংলাদেশ একটি গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্রে সকল
ক্ষমতার মালিক জনগণ ।
বাংলাদেশ একটি এককেন্দ্রিক রাষ্ট্র। বাংলাদেশের
সরকারব্যবস্থা সংসদীয় পদ্ধতির।
বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গ সংগঠন
বাংলাদেশের সরকার গঠিত হয়েছে ৩টি বিভাগ নিয়ে
শাসন বিভাগ (Executive Branch): শাসন বিভাগ আইন
কার্যকর করে।
আইন বিভাগ (Legislative Branch): আইন বিভাগ আইন
প্রণয়ন করে।
বিচার বিভাগ (Judicial Branch): বিচার বিভাগ আইন
প্রয়োগ করে।
রাষ্ট্রপতি
বাংলাদেশের শাসন বিভাগের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি; রাষ্ট্রপতি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান।
তিনি প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ ছাড়া
রাষ্ট্রের সকল কাজ পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ
সদস্যের ভোটে। রাষ্ট্রপতি তার কার্যকাল- পাঁচ বছর।
কোনো ব্যক্তি সর্বোচ্চ দুই মেয়াদের বেশি রাষ্ট্রপতি পদে
থাকতে পারেন না।
দায়িত্ব পালনকালে আদালতে কোনো অভিযোগ আনা যায় না
রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে ।
সংবিধান লঙ্ঘন বা গুরুতর কোনো অভিযোগে তাকে মেয়াদ শেষ
হওয়ার আগেই অপসারণ করা যায়।
রাষ্ট্রপতি হতে হলে কোনো ব্যক্তিকে অবশ্যই হতে হবে
বাংলাদেশের নাগরিক ও কমপক্ষে ৩৫ বছর বয়স্ক।
তিন বাহিনীর (সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী) প্রধানদের নিয়োগ দেন
রাষ্ট্রপতি
তিনি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করতে, স্থগিত রাখতে ও
প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে সংসদ ভেঙে দিতে পারেন।
সংসদ কর্তৃক গৃহীত কোনো বিলে তিনি সম্মতি দান করলে বিলটি
আইনে পরিণত হয়।
রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়া কোনো অর্থ বিল সংসদে উত্থাপন করা
যায় না। রাষ্ট্রপতি কোনো আদালত বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত
ব্যক্তির সাজা হ্রাস বা মওকুফ করতে পারেন।
যুদ্ধ বা অন্য দেশ কর্তৃক আক্রান্ত হলে বা অভ্যন্তরীণ
গোলযোগের কারণে দেশের নিরাপত্তা বা শান্তি বিনষ্ট হওয়ার উপক্রম হলে রাষ্ট্রপতি
জরুরি অবস্থা যোঘণা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রীর সম্মতিতে।
জরুরি অবস্থায় অর্ডিন্যান্স জারি করেন রাষ্ট্রপতি, অর্ডিন্যান্স
আইনের মতই কার্যকরী হয়।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের অধীনে ২টি বিভাগ রয়েছে। যথা- জন
বিভাগ (Public Division);
আপন বিভাগ (Personal Division)
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#রাষ্ট্রপতির
অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করেন কে?
স্পীকার
#Who was the
first black President in South Africa? (দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম
কৃষ্ণাঙ্গ রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?)
Cyril
Ramaphosa
Nelson
Mandela
Jacob Juma
Julius
Malena
#বাংলাদেশের
রাষ্ট্রপতি কার নিকট শপথ গ্রহণ করেন?
স্পিকার
প্রধান বিচারপতি
প্রধানমন্ত্রী
প্রধান নির্বাচন কমিশনার
#ভারতের বর্তমান
রাষ্ট্রপতির নাম কি?
দ্রৌপদী মুর্মু
প্রতিভা প্যাটেল
রামনাথ কোবিন্দ
প্রণব মুখার্জি
#বাংলাদেশে
রাষ্ট্রপতি পদ শূন্য হলে কে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করে?
প্রধানমন্ত্রী
চিফ হুইপ
স্পিকার
উপ-রাষ্ট্রপতি
প্রধানমন্ত্রী
মন্ত্রিপরিষদের কেন্দ্রবিন্দু ও বাংলাদেশের শাসনকার্য
পরিচালিত হয় প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্র করে।
জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের আস্থাভাজন ব্যক্তিকে
রাষ্ট্রপতি সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যকাল পাঁচ বছর।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে তার মন্ত্রিসভাও ভেঙে যায়। তাই
প্রধানমন্ত্রীকে সরকারের স্তম্ভ বলা হয়।
তিনি একসাথে সংসদের নেতা, মন্ত্রিসভার নেতা এবং
সরকারপ্রধান।
মন্ত্রিসভা গঠিত, পরিচালিত ও বিলুপ্ত হয়- প্রধানমন্ত্রীকে
কেন্দ্র করে ।
অর্থমন্ত্রী বাংলাদেশের বার্ষিক আয় ব্যয়ের (জাতীয়) বাজেট
প্রণয়ন ও সংসদে উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ।
সংসদে আইন প্রণয়ন করা হয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ।
জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান, স্থগিত বা ভেঙে
দিতে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দেন- প্রধানমন্ত্রী।
কোনো আন্তর্জাতিক চুক্তি সম্পাদিত হতে পারে না-
প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি ছাড়া।
আন্তর্জাতিক সম্মেলনে রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন
প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশে অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণ ও উন্নয়ন প্রকল্প
অনুমোদন সংক্রান্ত সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক সংস্থা অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী পরিষদ
(ECNEC)- এর সভাপতি
প্রধানমন্ত্রী।
ECNEC এর সভাপতি
প্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর
অনুপস্থিতিতে অর্থমন্ত্রী ।
দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (NEC)
দেশের জরুরি অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদের
সিদ্ধান্ত ছাড়া যেকোন নির্দেশ দিতে পারেন।
প্রধানমন্ত্রী পদাধিকার বলে যেসব সংস্থার প্রধান- জাতীয়
অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ, জাতীয় প্রশাসন
সংস্কার কমিটি, বাংলাদেশ রপ্তানি
প্রক্রিয়াকরণ কর্তৃপক্ষ,
বাংলাদেশ
বিনিয়োগ বোর্ড, জাতীয় পরিবেশ
কমিটি, জাতীয় পর্যটন
পরিষদ প্রভৃতি।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদে দায়িত্ব পালনকারী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (৪ বার)।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#২০১৮ সালের
সেপ্টেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোন সম্মেলনে যোগ দেয়ার জন্য নেপাল সফর
করেন?
D-8 Summit
Nepal-lndia-Bangladesh
Motorway Conference
SARRC
Outreach Meeting
BIMSTEC
Meeting
#যুক্তরাজ্যের
প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এক সময় কোন পত্রিকার ব্রাসেলস সংবাদদাতা ছিলেন?
দি ডেইলি মিরর
দি ডেইলি টেলিগ্রাফ
দি ইকনোমিস্ট
দি ইনডিপেনডেন্ট
#বাংলাদেশের
প্রধানমন্ত্রী কার নিকট শপথ গ্রহণ করেন?
স্পিকার
প্রধান বিচারপতি
প্রেসিডেন্ট
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
#ইসরাইলের বর্তমান
প্রধানমন্ত্রীর নাম?
বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু
ইয়ার ল্যাপিস
নাফতালি ব্যানেট
এহুদ উলমার্ট
#নিম্নের কোন
প্রধানমন্ত্রী 'Iron
Lady' হিসেবে পরিচিতি ছিলেন?
অং সান সূচী
মার্গারেট থ্যাচার
বেনজির ভুট্টো
থেরেসা মে
মন্ত্রীপরিষদ
মন্ত্রিপরিষদের এর নেতা প্রধানমন্ত্রী।
মন্ত্রিপরিষদ দেশের শাসনকার্য পরিচালনা করে প্রধানমন্ত্রীর
নেতৃত্বে।
মন্ত্রিপরিষদের মন্ত্রীগণ সাধারণত সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে
নিযুক্ত
সংসদ সদস্য নন এমন ব্যক্তিও মন্ত্রী নিযুক্ত হতে পারেন মোট
সদস্য সংখ্যার ১০ শতাংশের বেশি হবে না।
সংসদ সদস্যের বাইরে থেকে নিযুক্ত এসকল মন্ত্রীকে বলে, টেকনোক্র্যাট
মন্ত্ৰী।
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে দায়িত্ব বণ্টন
করেন।
মন্ত্রিসভার সদস্যগণ একক ও যৌথভাবে দায়ী থাকে সংসদের নিকট।
দেশের শাসনসংক্রান্ত সব কাজ পরিচালনা করার ক্ষমতার অধিকারী-
মন্ত্রিপরিষদ।
মন্ত্রিসভার ব্যর্থতার জন্য সংসদের নিকট জবাবদিহি করতে হয়-
প্রধানমন্ত্রীকে।
মন্ত্রিপরিষদের নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হয় প্রধানমন্ত্রীর
নেতৃত্বে ।
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বৈদেশিক নীতি নির্ধারণ করে
মন্ত্রিপরিষদ ।
আইন প্রণয়ন বা পুরাতন আইন সংশোধন এবং জাতীয় সংসদে নেতৃত্ব
দেয়- মন্ত্রিপরিষদ।
মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি দেশরক্ষা
বাহিনীর প্রধানকে নিয়োগ দেন।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#বাংলাদেশের
মন্ত্রীপরিষদ তাদের কাজ কর্মের জন্য কার কাছে দায়ী?
রাষ্ট্রপতির কাছে
জনগণের কাছে
প্রধানমন্ত্রীর কাছে
জাতীয় সংসদের কাছে
#বাংলাদেশের কোন
সালে পুনরায় মন্ত্রীপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়?
১৯৭৫
১৯৯১
১৯৯৬
২০০৭
প্রশাসনিক কাঠামো
বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো দুই স্তরভিত্তিক।
এর প্রথম স্তরটি হলো কেন্দ্রীয় প্রশাসন দ্বিতীয় স্তরটি
হলো মাঠ প্রশাসন বা স্থানীয় প্রশাসন ।
বাংলাদেশের প্রশাসনকে বলা হয় রাষ্ট্রের হৃৎপিণ্ড।
মাঠ প্রশাসনের প্রথম ধাপ হলো বিভাগীয় প্রশাসন।
দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে জেলা প্রশাসন। জেলার পর তৃতীয়
পর্যায়ে উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা প্রশাসন একেবারে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত।
মাঠ প্রশাসন মূলত কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়ে
থাকে।
প্রতি মন্ত্রণালয়ের সাথে সংযুক্ত আছে বিভিন্ন বিভাগ বা
অধিদপ্তর।
অধিদপ্তরের/দপ্তরের প্রধান হলেন মহাপরিচালক/পরিচালক।
মন্ত্রণালয়ের অধীনে আরও আছে বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত বা
আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা,
বোর্ড ও
কর্পোরেশন।
কেন্দ্রীয় প্রশাসন
সচিবালয় কেন্দ্রীয় প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু দেশের সকল
প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত এখানে গৃহীত হয়।
সচিবালয় কয়েকটি মন্ত্রণালয় নিয়ে গঠিত। এক একটি
মন্ত্রণালয় এক একজন মন্ত্রীর অধীনে ন্যস্ত।
প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন সচিব আছেন, তিনি
মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান এবং মন্ত্রীর প্রধান পরামর্শদাতা।
মন্ত্রণালয়ের সকল প্রশাসনিক ক্ষমতা সচিবের হাতে।
মন্ত্রীর প্রধান কাজ প্রকল্প প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ, তিনি
মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী প্রধান।
অতিরিক্ত সচিব মন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় প্রধান প্রশাসনিক
কর্মকর্তা।
মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি অণুবিভাগের জন্য একজন করে যুগ্ম সচিব
থাকেন।
মন্ত্রণালয়ের এক বা একাধিক শাখার দায়িত্বে থাকেন একজন
উপসচিব।
২০১২ সরকার প্রশাসনে প্রথমবারের মতো সিনিয়র সচিব পদ চালু
করে।
মাঠ প্রশাসন
বিভাগীয় প্রশাসন
বাংলাদেশে সর্বমোট আটটি বিভাগ আছে।
প্রতিটি বিভাগের প্রশাসনিক প্রধান হলেন যুগ্ম সচিব
পদমর্যাদার একজন বিভাগীয় কমিশনার।
বিভাগীয় কমিশনার কেন্দ্রের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি বিভাগের
প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন।
জেলা প্রশাসন
জেলা পরিষদ গঠিত হয় ১ জন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য, সংরক্ষিত আসনে ৫
জন মহিলা সদস্য (মোট ২১ জন) নিয়ে। জেলা পরিষদের মেয়াদ ৫ বছর।
জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জেলার জনপ্রতিনিধি দ্বারা সরাসরি
নির্বাচিত হয়।
তিনি একজন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদার অধিকারী।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#বাংলাদেশের
জেলাভিত্তিক সবচেয়ে ছোট প্রশাসনিক বিভাগ কোনটি?
বরিশাল
খুলনা
ময়মনসিংহ
ঢাকা
#জেলা প্রশাসনের
কাজ তদারকি করেন-
মন্ত্রী
এম.পি
বিভাগীয় কমিশনার
ডিসি
#বাংলাদেশের জেলা
ভিত্তিক ছোট প্রশাসনিক বিভাগ কোনটি?
চট্টগ্রাম
রংপুর
সিলেট
ময়মনসিংহ
#বাংলাদেশের
জেলাভিত্তিক সবচেয়ে ছোট প্রশাসনিক বিভাগ কোনটি?
ময়মনসিংহ
বরিশাল
রাজশাহী
খুলনা
উপজেলা প্রশাসন
উপজেলার প্রধান প্রশাসক হলেন সিনিয়র সহকারি সচিব
পদমর্যাদার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO)
স্থানীয় প্রশাসন
দেশের বিভিন্ন এলাকায় কর আরোপসহ সীমিত ক্ষমতাদান করে যে
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়, তাকে স্থানীয় সরকার বলে। বাংলাদেশে স্থানীয় সরকার কাঠামো
তিন স্তর বিশিষ্ট। এছাড়াও শহরগুলোতে পৌরসভা, বড় শহরে সিটি কর্পোরেশন, পার্বত্য
চট্টগ্রামে আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলায় ৩টি (খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙামাটি)
স্থানীয় জেলা পরিষদ রয়েছে। স্থানীয় শাসন অর্ডিন্যান্স জারি হয়- ১৯৭৬ সালে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীন
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন
গ্রামভিত্তিক স্থানীয় সরকার
শহর ভিত্তিক স্থানীয় সরকার
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ
জেলা পরিষদ
সিটি কর্পোরেশন
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ
উপজেলা পরিষদ
পৌরসভা
রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ
ইউনিয়ন পরিষদ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ
জেলা পরিষদ
জেলা প্রশাসনের সর্বোচ্চ ব্যক্তিজেলা প্রশাসক (উপসচিব
পদমর্যাদার)।
জেলা প্রশাসকের ব্যাপক কাজের জন্য তাকে জেলার মূল স্তম্ভ
বলা হয়।
জেলা প্রশাসক জেলা কোষাগারের রক্ষক ও পরিচালক।
জেলার সব ধরনের রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব তার হাতে একারণে
তিনি কালেকটর নামে পরিচিত।
উপজেলা পরিষদ
উপজেলা পরিষদ: থানাসমূহকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়- ১৯৮৩
সালে।
উপজেলা বাতিল বিল সংসদে পাশ হয়- ১৯৯২ সালে।
সংসদ সদস্যদেরকে উপজেলা পরিষদের পরামর্শকের মর্যাদা দেয়া
হয়েছে ২০০৯ সালে।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#ভাসানচর কোন
উপজেলায় অবস্থিত? (In
which upazilla 'Bhasan Char' located at?)
Noakhali
Sadar
Hatia
Dudlar char
Char fashon
#বাংলাদেশের মোট
উপজেলা কতটি--
৪৬২টি
৪৭০টি
৪৭৬টি
৪৬৪টি
৪৮৬টি
#বাংলাদেশে সবচেয়ে
বেশি আর্সেনিক দূষণযুক্ত উপজেলা নিম্নের কোনটি?
বিজয়নগর
শাহরাস্তি
চৌদ্দগ্রাম
কচুয়া
#বাংলাদেশে মোট
উপজেলা কত টি?
৪৬২ টি
৪৭০ টি
৪৭৬ টি
৪৬৪ টি
৪৮০ টি
#বাংলাদশের সর্ব
উত্তরে অবস্থিত উপজেলা-
লালমনিরহাট
হিলি
তেঁতুলিয়া
ডোমরা
মন্ত্রণালয় ভিত্তিক বিভাগ
রাষ্ট্রপতি কার্যালয়
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়
পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#SPARRSO কোন মন্ত্রণালয়ের
অধীনে?
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
ত্রাণ ও দুয়োর্গ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#. মিলেনিয়াম
ডেভেলপমেন্ট গোল অর্জন করার কথা কোন সালে মধ্যে ?
২০২৫ সালে
২০২০ সালে
২০১৫ সালে
২০১০ সালে
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#মুজিবনগর সরকারে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন-
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
তাজউদ্দীন আহমদ
এম মনসুর আলী
এ এইচ এম কামারুজ্জামান
#যুক্তরাষ্ট্রের
বিরোধী দল লেবার পার্টির ছায়া মন্ত্রিসভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক ছায়া
প্রতিমন্ত্রি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন-
টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিক
রুপা হক
রুশনারা আলী
ডায়ান এ্যাবোট
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#বাংলাদেশ সরকারের
তথ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নাম কোনটি?
তথ্য ও প্রকাশনা মন্ত্রণালয়
তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়
#তথ্য
মন্ত্রণালয়ের বর্তমান নাম কী?
তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়
তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়
তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়
#বাংলাদেশে কোন
সালে বিজ্ঞান ও আইসিটি (বিজ্ঞান, তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি) মন্ত্রণালয় স্থাপন করা হয়?
2000
2001
2002
#বাংলাদেশে কোন
সালে বিজ্ঞান ও আইসিটি (বিজ্ঞান, তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি) মন্ত্রণালয় স্থাপন করা হয়?
২০০০
২০০২
২০০৭
২০০৯
#বাংলাদেশে কোন
সালে বিজ্ঞান ও আইসিটি (বিজ্ঞান, তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি) মন্ত্রণালয় স্থাপন করা হয়?
2002
2007
2009
মন্ত্রীসভা
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#বাংলাদেশ কত ভাগ
মন্ত্রী সংসদের বাইরে থেকে মন্ত্রীসভায় নেওয়া যায়?
এক-তৃতীয়াংশ
এক-পঞ্চমাংশ
এক-দশমাংশ
দুই-পঞ্চমাংশ
#মুজিবনগর সরকারের
মন্ত্রীসভার সদস্য কতজ ছিলেন?
৪
৮
৬
১০
#বাংলাদেশের
বর্তমান রেলমন্ত্রীর নাম কি?
ওবাইদুল কাদের
সৈয়দ আবুল হোসেন
মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন
জি.এম. কাদের
#.বাংলাদেশের
বর্তমান রেলমন্ত্রীর নাম কী?
ওবায়দুল কাদের
সৈয়দ আবুল হোসেন
মুজিবুল হক
জি.এম. কাদের
#বাংলাদেশের প্রথম
অর্থমন্ত্রী-
এম সাইদুজ্জামান
এ আর মল্লিক
তাজউদ্দিন আহমদ
এম মনসুর আলী