মৌলিক বিষয়াবলী
অর্থনীতি
কে অর্থনীতিকে ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক এ দুটি অংশে বিভক্ত করেন? উত্তর: রাগনার
ফ্রেশ, ১৯৩৩ সালে
আধুনিক যুগে অর্থনীতিকে পৃথক কয়টি দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ
করা যায়? উত্তর: দুটি, যথা- ক. ব্যষ্টিক
খ. সামষ্টিক
প্রাপ্তির দিক দিয়ে দ্রব্য কত প্রকার? উত্তর: দু'প্রকার। যথা- ১)
অবাধ দ্রব্য ২) অর্থনৈতিক দ্রব্য ।
আর্থিক আয় কাকে বলে? উত্তর: শ্রমের বিনিময়ে যে পরিমাণ অর্থ প্রাপ্ত
হয়।
প্রকৃত আয় কি? উত্তর: আর্থিক আয়ের বিনিময়ের যে পরিমাণ
দ্রব্যসামগ্রী ও সেবা ক্রয় করা যায়।
অর্থনীতিতে ভোগ কি? উত্তর: অভাব পূরণের উদ্দেশ্যে ব্যবহারের
মাধ্যমে কোন দ্রব্যের উপযোগ নি:শেষ করা।
সঞ্চয় কাকে বলে? উত্তর: যে অংশ বর্তমানে ভোগ না করে ভবিষ্যতে
ভোগের জন্য রেখে দেওয়া হয়।
কোন দ্রব্যের বিনিময় মূল্য নির্ভর করে? উত্তর: চাহিদা ও
যোগানের উপরে।
সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে সম্পর্ক কি? উত্তর: ঘনিষ্ট
সম্পর্ক।
কোন দ্রব্যের অভাব পূরণের ক্ষমতাকে কি বলে? উত্তর: উপযোগ।
অভাব কি ? উত্তর: মানুষের সকল অর্থনৈতিক কার্যাবলীর উৎস হল অভাব।
অভাব কত প্রকার? উত্তর: ৩ প্রকার। যথা- ১) প্রয়োজনীয় ২)
আরামপ্রদ ৩) বিলাসজাত ।
মানুষের প্রয়োজনীয় অভাব কত প্রকার ও কি কি? উত্তর: ৩ প্রকার।
যথা: ১) জীবন ধারনের জন্য প্রয়োজন ২) দক্ষতার জন্য প্রয়োজন ৩) অভ্যাসজনিত
প্রয়োজন।
ভোগ ক্রিয়ার ভিত্তিতে বিলাস দ্রব্য কত প্রকার? উঃ দুই প্রকার।
যথা: ১. ক্ষতিকারক বিলাস দ্রব্য ২. ক্ষতিহীন বিলাস দ্রব্য
অভাবের বৈশিষ্ট্য প্রধানত কয়টি? উত্তর: ৪টি। ১)
অভাব অসীম ২) বিশেষ অভাব সসীম ৩) অভাব পরস্পর পরিপূরক ৪) অভাব পরস্পরের বিকল্প
কোন দ্রব্যের দ্বারা মানুষের অভাব পূরণের ক্ষমতাকে কি বলে? উত্তর: উপযোগ।
অতিরিক্ত এক একক ভোগ করার ফলে মোট উপযোগের যে পরিবর্তন হয়
তাকে কি বলে? উত্তর: প্রান্তিক
উপযোগ।
প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত মোট উপযোগ কি
হবে? উত্তর:
ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকবে।
প্রান্তিক উপযোগ ঋনাত্বক হলে উত্তর: মোট উপযোগ কমবে।
প্রান্তিক উপযোগ রেখাটি ডানদিকে নিম্নগামী হয় কেন? উত্তর: ভোগ
বাড়লে প্রান্তিক উপযোগ কমে।
চাহিদার তিনটি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন আকাঙ্খাকে কি বলে? উত্তর: সক্রিয়
চাহিদা।
দামের সাথে চাহিদার নির্ভরশীলতাকে কি বলে? উত্তর: চাহিদা
বিধি।
চাহিদা সূচি কত প্রকার? উত্তর: ২ প্রকার যথা: ১) ব্যক্তিগত চাহিদা সূচি
২) বাজার চাহিদা সূচি
চাহিদা রেখা ডানদিকে নিম্নগামী কেন? উত্তর: দাম ও
চাহিদার মধ্যে বিপরীতমুখী সম্পর্কের কারণে
চাহিদা সূচি ও চাহিদা রেখা কি প্রকাশ করে? উত্তর: চাহিদা
বিধি।
নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট দামে বিক্রেতাগণ কোন দ্রব্যের যে
পরিমাণ বিক্রয় করতে প্রস্তুত থাকে, তাকে কি বলে? উত্তর: যোগান ।
যোগানের সাথে সরাসরি সম্পর্ক কিসের? উত্তর: দামের।
বিক্রেতা যে দামে দ্রব্য বিক্রয় করতে রাজি থাকে, তাকে কি বলে? উত্তর: যোগান দাম
।
যে বিধির সাহায্যে দ্রব্যের দাম ও যোগানের সম্পর্ক প্রকাশ
করা হয় তাকে কি বলে? উত্তর: যোগান
বিধি ।
এককের অধিক স্থিতিস্থাপক যোগান রেখার ঢাল কিরূপ? উত্তর: দাম অংক
ছেদ করে ডান দিকে ঊর্ধ্বগামী।
এককের কম স্থিতিস্থাপক যোগান রেখার ঢাল কিরুপ? উত্তর: ভূমি অংকে
ছেদ করে ডান দিকে ঊর্ধ্বগামী।
আধুনিক অর্থ প্রাণ কেন্দ্র কি? উত্তর: বাজার
যে বাজারে একজন মাত্র ক্রেতা থাকে তাকে কোন ধরনের বাজার বলে? উত্তর: মনোপলি
বাজার
যে বাজারে দুইজন মাত্র ক্রেতা থাকে তাকে কোন ধরনের বাজার
বলে? উত্তর: ডুয়োপলি
বাজার
যে বাজারে একমাত্র বিক্রেতা থাকে তাকে কোন ধরনের বাজার বলে? উত্তর: একচেটিয়া
সময়ের ভিত্তিতে উৎপাদন ব্যয় কত প্রকার? উত্তর: দুই প্রকার। যথাঃ ১) স্বল্পকালীন উৎপাদন
ব্যয় ২) দীর্ঘকালীন উৎপাদন ব্যয়
কোন দ্রব্যের অতিরিক্ত এক একক উৎপাদন করতে মোট খরচ যে
পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তাকে বলে- প্রান্তিক বায়
উৎপাদনের পরিমাণ পরিবর্তনের সাথে সাথে ব্যয়েরও পরিবর্তন
হলে, তাকে-
পরিবর্তনীয় বায় (VC) বলে।
উৎপাদন শূন্য হলে পরিবর্তনীয় ব্যয় কি হবে? উত্তর: শূন্য
উৎপাদন কাজে স্থির উপকরণের জন্য যে খরচ হয় তাকে কি বলে? উত্তর: স্থির
ব্যয়।
কোন স্তরের পর উৎপাদন বাড়ানো হলে গড় ব্যয় ও প্রান্তিক
ব্যয় বাড়ে? উত্তর: কামা
স্তরের পর।
উৎপাদিত দ্রব্য বাজারে বিক্রি করে যে অর্থ পাওয়া যায় তাকে
কি বলে? উত্তর: আয়।
আয় কত প্রকার? উত্তর: তিন প্রকার। যথা: ১) মোট আয় ২)
প্রান্তিক আয় ৩) গড় আয় ।
উৎপাদিত দ্রব্যের সবই বিক্রয় করে যে অর্থ পাওয়া যায় তাকে
কি বলে? উত্তর: মোট আয়।
কোন দ্রব্যের বিনিময় মূল্যকে টাকার অংকে প্রকাশ করলে তাকে
কি বলে? উত্তর: দাম।
সময়ের ভিত্তিতে দামকে কয়ভাবে প্রকাশ করা যায়? উত্তর: তিন ভাবে।
যথা: ১) বাজার দাম ২) স্বল্পকালীন ভারসাম্য দাম ৩) দীর্ঘকালীন ভারসাম্য দাম।
চাহিদা ও যোগানের দীর্ঘকালীন প্রভাবে যে দাম নির্ধারিত হয়
তাকে কি বলে? উত্তর: স্বাভাবিক
দাম।
একচেটিয়া কারবারের উদ্দেশ্য কি? উত্তর: অধিক
মুনাফা অর্জন।
অধিক মুনাফা কখন অর্জন করা সম্ভব? উত্তর: ভারসাম্য
উপনিত হলে।
সমাজতন্ত্রে কিসের উপর নির্ভর করে দাম নির্ধারণ করা হয়? উত্তর: যোগান
খরচ।
কোন ধরণের অর্থনীতিতে স্বল্পসময়ে উন্নতির চূড়ান্ত শিখরে
পৌঁছাতে পারে? উত্তর:
সমাজতান্ত্রিক।
বাংলাদেশে উৎপাদিত ফসলকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়? উত্তর: দুই ভাগে
।
বাংলাদেশের প্রধান দুটি খাদ্য শস্যের নাম কি? উত্তর: চাউল, গম
উৎপাদনের কয়টি খাত রয়েছে ও কি কি? উত্তর: ৩টি। যথা:
১. প্রাথমিক খাত ২. মধ্যবর্তী খাত ৩ টারসিয়ারী পাত
টারসিয়ারী খাতে উৎপাদিত সেবাকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ও কি
কি? উত্তর: ২ ভাগে।
যথা: ১. বাণিজ্যিক সেবা ২. প্রত্যক্ষ বা ব্যক্তিগত সেব
অর্থনীতিতে উৎপাদন বলতে কি বুঝায়? উত্তর: উপযোগ
সৃষ্টি করাকে।
"যদি ভোগ বলতে
উপযোগের ব্যবহার বুঝায় তবে উৎপাদন বলতে উপযোগ সৃষ্টি বুঝায়"-কার উক্তি? উত্তর: Fraser
“বিক্রির জন্য দ্রব্য
সামগ্রীর উৎপাদন এবং মূল্যের বিনিময়ে যে সেবাকার্য প্রদান করা হয় তাকে উৎপাদন
করে উক্তিটি কার? উত্তর:
কেয়ার্নক্রসের।
উপযোগ কত প্রকার ও কি কি? উত্তর: ৪ প্রকার । যথা:
১. রূপগত উপযোগ ২. স্থানগত উপযোগ ৩. সময়গত উপযোগ ৪. সেবাগত উপযোগ ।
উৎপাদনের উপকরণ সমূহ কত প্রকার? উত্তর: ৪ প্রকার।
যথাঃ ১. ভূমি ২. শ্রম ৩. মূলধন ৪. সংগঠন
উৎপাদনের কোন উপাদান স্থানান্তরযোগ্য নয়? উত্তর: ভূমি।
প্রকৃতির দান যাহা মানুষ সৃষ্টি করতে পারে না তাকে কি বলে? উত্তর: ভূমি।
একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ভূমি যে পরিমাণ উৎপাদনে সক্ষম, তাকে কি বলে? উত্তর: ভূমির
উৎপাদন ক্ষমতা।
কোন নির্দিষ্ট ভূমিতে শ্রম ও মূলধন নিয়োগ করলে কি হয়? উত্তর: প্রান্তিক
ও গড় উৎপাদন ক্রমশ হ্রাস পেতে থাকে।
প্রান্তিক উৎপাদন ক্ষমতা বলতে কি বুঝায়? উত্তর: প্রান্তিক
আয় উৎপাদন এবং প্রান্তিক দ্রব্য উৎপাদন।
"শ্রমিক তার শ্রম
বিক্রয় করে মাত্র, নিজেকে বিক্রয়
করে না। " উক্তিটি কার? উত্তর: অধ্যাপক মার্শাল।
উৎপাদনশীল ও অনুৎপাদনশীল শ্রমের ব্যাপারে কয়টি ধারণা
রয়েছে? উত্তর: তিনটি।
যথা ১. ফিজিও ক্র্যাটিক ধারণা ২. ক্ল্যাসিক্যাল ধারণা ৩. আধুনিক ধারণা।
জনসংখ্যার উপর লিখিত কয়টি মতবাদ উল্লেখযোগ্য? উত্তর: ২টি। যথা:
ম্যালথাসের জনসংখ্যা ও কাম্য জনসংখ্যা তত্ত্ব
“ম্যালথাসের
জনসংখ্যা তত্ত্ব" কোন গ্রন্থে কত সালে প্রকাশিত হয়? উত্তর: Essay on the principle of population
ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্বে কি উপেক্ষিত হয়েছে? উত্তর: জনসংখ্যার
গুনগতদিক
জনসংখ্যার আধুনিক তত্ত্ব কি নামে পরিচিত? উত্তর: কাম্য
জনসংখ্যা তত্ত্ব।
জনসংখ্যা তত্ত্বটির প্রবক্তা কারা? উত্তর: ক্যানান, মিউজিক, কার ম্যান্ডস
প্রমুখ অর্থনীতিবদি।
শ্রমের দক্ষতা কি? উত্তর: শ্রমের উৎপাদন ক্ষমতা। শ্রমের গতিশীলতা
সবচেয়ে বেশি।
শ্রমের গতিশীলতা কত প্রকার? চার প্রকার। যথাঃ ১.
ভৌগোলিক ২. পেশাগত ৩. শিল্পগত ৪. স্তরগত
“সঞ্চিত শ্রম ও
সঞ্চিত প্রাকৃতিক সম্পদের যুক্ত ফল হচ্ছে মূলধন' কার উক্তি? উত্তর:
অর্থনীতিবিদ উহুকসেল।
‘মূলধন উৎপাদনের
উৎপাদিত উপাদান'- কার উক্তি? উত্তর:
বমবওয়ার্ক
মালিকানার ভিত্তিতে মূলধন কত প্রকার? দুই প্রকার। ১.
ব্যক্তিগত ২. জাতীয়।
কার্যকালের ভিত্তিতে মূলধন কত প্রকার? উত্তর: দুই
প্রকার। ১. স্থায়ী মূলধন ২. চলতি মূলধন
ব্যবহারের তারতম্যের ভিত্তিতে মূলধন কত প্রকার? উত্তর: দুই
প্রকার। যথাঃ ১. ভোগ্য মূলধন ২. উৎপাদক মূলধন।
মূলধন গঠনের স্তর তিনটি। ১. সঞ্চয় সৃষ্টি ২. সঞ্চয়ক
বিনিয়োগ তহবিল ৩. সঞ্চিত অর্থ দ্বারা মূলধন দ্রব্য সংগ্রহ।
ধনতন্ত্রে মূলধন সৃষ্টি কয়টি উদ্যোগ হয়ে থাকে? উত্তর: দুইটি।
যথাঃ ১. বেসরকারী উদ্যেগ ২. সরকারী উদ্যেগ।
অতিভোগ স্তর বা অর্থনীতির চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত হওয়া
কখন সম্ভব? উত্তর: মূলধনের
যথাযথ প্রয়োগ ও ব্যবহার করার পর।
মূলধন গঠন কয়টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে? উত্তর: তিনটি।
যথাঃ ১. সঞ্চয়ের সামর্থ্য ২. সঞ্চয়ের ইচ্ছা ৩. বিনিয়োগের সুযোগ ।
মূলধনের অন্যতম রূপ? উত্তর: অর্থ।
পুজিবাদী সমাজের মূলধন গঠনের প্রক্রিয়া কয়টি ও কি কি? উত্তর: ৩টি। ১.
আর্থিক সঞ্চয়ের সৃষ্টি ২. আর্থিক সঞ্চয় সৃষ্টি ৩. আর্থিক সঞ্চয়কে মূলধন দ্রব্যে
রূপান্তর ।
ব্যবসায়ের অতি প্রাচীনতম রূপ কি? উত্তর: এক
মালিকানা কারবার ।
অংশীদারী কারবারে কতজন ব্যক্তি কারবারের সদস্য হতে পারে? উত্তর: ন্যূনতম ২
জন এক সর্বাধিক ২০ জন ।
যৌথ মূলধনী কারবার কত শতাব্দীতে চালু হয়? উত্তর: ১৭তম
শতাব্দীতে।
কোন দেশে প্রথম যৌথমূলধনী কারবার চালু হয়? উত্তর:
ইংল্যান্ডে।
বাংলাদেশ স্টক এক্সচেঞ্জ কয়টি ও কোথায় অবস্থিত? উত্তর: ২টি। ঢাকা
ও চট্টগ্রামে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? উত্তর: ১৯৫৪
সালে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কত সালে কার্যক্রম শুরু করে? উত্তর: ১৯৯৫
সালের ১০ অক্টোবর ।
উৎপাদনের সর্বশেষ উপাদান কোনটি? উত্তর: সংগঠন।
মিশ্র অর্থনীতিতে সংগঠনের দায়িত্ব পালন করে কে? উত্তর: জনসাধারণ
ও সরকার।
ভূমি, শ্রম ও মূলধনের সমন্বয়কে কি বলে? উত্তর: সংগঠন।
সংগঠনের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ কাজ কি? উত্তর: ঝুঁকি
বহন।
“শ্রম বিভাগ
বাজারের আয়তন দ্বারা সীমাবদ্ধ" কার উক্তি? উত্তর: এ্যাডাম স্মিথ ।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#১৯৬৬ সালে ঘোষিত
ছয় দফা দাবীর কয়টি দফা অর্থনীতি বিষয়ক ছিল?
৪
৫
৩
৬
#অর্থনীতিতে উৎপাদন
বলতে কী বুঝায়?
কোনো দ্রব্য আবিষ্কার
উপযোগ সৃষ্টি
কোনো দ্রব্য সৃষ্টি
চাহিদা সৃষ্টি
সাধারণ জ্ঞান অর্থনীতি
#.
ছয়দফার কয়টি দফা অর্থনীতির দাথে সম্পর্কিত?
১
২
৩
৪
#বাংলাদেশের জাতীয়
আয় গননায় দেশের অর্থনীতিকে কয়টি খাতে ভাগ করা হয়?
১২
১৩
১৪
১৫
#২০২২ সনে IMF এর তথ্য উপাত্ত
অনুযায়ী বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার বিশ্বে কত তম?
৩৯তম
৪০তম
৪১ তম
৪২ তম
ইতিহাস
পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতা কোনটি – মেসোপটেমীয় সভ্যতা।
ইতিহাস হলো অভিজাততন্ত্রের সমাধিক্ষেত্র- উক্তিটি-
এরিস্টেটলের।
হুমায়ুন নামা এর রচয়িতা কে?- বাবর কন্যা গুলবদন বেগেম
।
পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য বলে অবিহিত করা হয় কোন স্তুপকে?- বরবুদুরের
স্তুপকে।
হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গটির নাম কী – এভারেস্ট ( বিশ্বের
সর্বোচ্চ )।
এভারেস্টের উচ্চতা কত – ৮৮৫০ মিটার।
কোন পর্বত ভারতকে দুভাগে বিভক্ত করেছে— বিন্ধ্য পর্বত।
রাজস্থানের কোন অঞ্চলে সিন্ধু সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া
গেছে—কলিবঙ্গানে ।
ভারতে আগত প্রথম বিদেশি পর্যটক কে—মেগাস্থিনিস
মেগাস্থিনিস কার দূত ছিলেন— সেলুকাসের।
ইন্ডিকা কার লেখা— মেগাস্থিনিস।
বদ্ধচরিত গ্রন্থের লেখক কে— অশ্বঘোষ
কে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন— লর্ড ওয়েলেসলি।
মুদ্রারাক্ষস গ্রন্থের লেখক কে—বিশাখা দত্ত।
কাদম্বরী গ্রন্থের রচয়িতা কে—বানভট্ট।
হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে কোন চীনা পর্যটক ভারতে আসেন —
হিউয়েন সাঙ ।
হর্ষবর্ধন কোন দক্ষিণ ভারতের রাজার কাছে পরাজিত হয়েছিলেন—
দ্বিতীয় পুলকেশীর কাছে।
শিলাদিত্য উপাধি কে নিয়েছিলেন হর্ষবর্ধন।
মহামন্ন উপাধি কে নিয়েছিলেন প্রথম নরসিংহ বর্মন।
কলিকাতা মাদ্রাসা কে প্রতিষ্ঠা করেন- ওয়ারেন হেস্টিংস।
বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব কে ছিলেন- সিরাজ উদদৌলা।
আর্যরা ভারতে কোথায় প্রথম বসতি স্থাপন করে --- পাঞ্জাবের
সপ্তসিন্ধু অঞ্চলে।
মৃচ্ছকটিক কার লেখা— শূদ্রকের।
সিরাজের প্রধান সেনাপতির নাম- মীরজাফর
পলাশির যুদ্ধ কবে হয়েছিল — ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন।
তুজুক ই বাবর কে রচনা করেন?- বাবর
পলাশির যুদ্ধের সময় ইংরেজ সেনাপতি কে ছিলেন—রবার্ট ক্লাইভ।
মীরজাফরের মৃত্যুর পর বাংলার নবাব কে হন – নজিম-উদ-দৌলা।
ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের (১৭৭০) সময় বাংলার গভর্নর কে
ছিলেন—লর্ড কার্ডিয়ার
পঞ্চম গুরু অর্জুন সিংকে কে হত্যা করেন— সম্রাট জাহাঙ্গীর।
দ্বৈত শাসন কে প্রবর্তন করেন—— রবার্ট ক্লাইভ।
দ্বৈত শাসন কে রদ করেন ওয়ারেন হেস্টিংস।
কে কলকাতা মহানগরির আধুনিক ইতিহাস এর সূচনা করেন?- জব চার্নক।
কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ করে নির্মিত হয়—১৭০০
খ্রিস্টাব্দে।
কত খ্রিস্টাব্দেফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়— ১৮০০।
'অন্ধকূপ হত্যা ' কোন নবাবের
দ্বারা সংঘটিত হয়েছিল — সিরাজ-উদদৌল্লা ।
শিখদের প্রথম ধর্ম গুরু কে ছিলেন—গুরু নানক।
শিখদের ধর্ম গ্রন্থের নাম কি গ্রন্থসাহেব।
অমৃতসর সরোবর কে খনন করেন— শিখগুরু রামদাস।
অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরটি কে নির্মাণ করেন—গুরু অর্জুন সিং।
মহেনজোদারো' শব্দের অর্থ কী —মৃতের স্তূপ।
আর্যরা ভারতে প্রথম কোন ধাতুর ব্যাবহার চালু করে—লোহা।
খালসা বাহিনীর প্রবর্তক কে ছিলেন—গুরু গোবিন্দ সিংহ।
ওয়ারেন হেস্টিংস প্রতিষ্ঠিত সুপ্রিমকোর্টে প্রথম ফাঁসি
কাকে দেওয়া হয়েছিল – মহারাজ নন্দকুমারকে।
মারাঠা রাজনীতির কৌটিল্য নামে পরিচিত- নানা
এশিয়াটিক সোসাইটি কে প্রতিষ্ঠা করেন—স্যার উইলিয়াম জোন্স।
সিন্ধু সভ্যতা কবে আবিষ্কৃত হয় — ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে।
সিন্ধু সভ্যতা কোন ধরনের সভ্যতানগরকেন্দ্রিক।
হরপ্পা সভ্যতা কোন যুগের— তাম্র প্রস্তুর যুগ।
সিন্ধু সভ্যতা কে আবিষ্কার করেন— রাখাল দাস
বন্দ্যোপাধ্যায়।
হরপ্পা সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছে—রাভি (ইরাবতী নদী)।
মহেঞ্জোদারো কোথায় অবস্থিত সিন্ধু প্রদেশের লারকানা জেলায়।
গ্রন্থে ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের মর্মস্পর্শী বিবরণ পাওয়া
যায়—আনন্দমঠ ।
আর্য সভ্যতার ওপর নাম কি—বৈদিক সভ্যতা।
বৈদিক সভ্যতা কোন ধরণের সভ্যতা—গ্রাম কেন্দ্রিক।
সিন্ধু সভ্যতার দুটি প্রধান শহরের নাম লেখ—হরপ্পা ও
মহেঞ্জোদারো ।
দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদীর নাম কী— গোদাবরী ।
এশিয়াটিক সোসাইটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয়—১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দে।
এলোরা গুহা চিত্র কাদের আমলে তৈরি হয়েছিল?- রাষ্ট্রকূট
আর্যদের বিনিময়ের মাধ্যম কি ছিল—গোরু।
পৃথিবীর ক্ষুদ্র সংস্করণ কোন দেশকে বলা হয়— ভারত
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#ইতিহাসের জনক কে?
এডওয়ার্ড গিবক
আল বেরুনী
হেরোডোটাস
হেনরিপিয়েন
#ইসলামের ইতিহাসে
কোনটি ‘আত্মরক্ষামূলক যুদ্ধ’ হিসেবে পরিচিত?
বদর
ওহুদ
মুতা
খন্দক
#টেস্ট ক্রিকেটের
ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি কে করেছেন?
রিকি পন্টিং
জ্যাক ক্যলিস
শচীন টেন্ডূলকার
সৌরভ গাঙ্গুলী
#ওয়ানডে ক্রিকেট
ইতিহাসে কোন বাংলাদেশি বোলার অভিষেক ম্যাচে হ্যাট্রিক করেন?
মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদ
তাইজুল ইসলাম
মাশরাফি বিন মর্তুজা
সাকিব আল হাসান
#ইতিহাসের জনক
কাকে বলা হয়?
হেরোডোটাস
রাসপুটিন
কামাল পাশা
স্যার ওয়াল্টার স্কট
সমাজ বিজ্ঞান
সমাজবিজ্ঞানের জনক- ফরাসি দার্শনিক অগাস্ট কোঁৎ।
সমাজবিজ্ঞান- বিজ্ঞানের যে শাখা মানবাচরন ও সমাজ সম্পর্কে
পঠন-পাঠন এবং গবেষণা করে তাই সমাজবিজ্ঞান।
সমাজবিজ্ঞান একমাত্র বিজ্ঞান যা সমাজ এবং সামাজিক সম্পর্ক
বিষয়ে অধ্যায়ন করে" সংজ্ঞাটি- ম্যাকাইভারের
সমাজবিজ্ঞান প্রত্যয়টি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন- অগাস্ট
কোঁৎ।
"sociology"
শব্দটি কোন ২ টি
শব্দ থেকে এসেছে? ল্যাটিন শব্দ 'socius' এবং গ্রিক 'logos' শব্দ থেকে এসেছে
'Socius' শব্দের অর্থ-
সঙ্গী।
সমাজবিজ্ঞান হচ্ছে সামাজিক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান"
সংজ্ঞাটি- ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইমের।
'economy and
society' গ্রন্থটির রচয়িতা- ম্যাক্স ওয়েবার।
the
republic' গ্রন্থটির রচয়িতা- গ্রিক দার্শনিক প্লেটো।
"The
prince' গ্রন্থটির রচয়িতা- ইতালিয়ান চিন্তাবিদ নিকোলো
ম্যাকিয়াভেলি।
'the spirit
of laws' গ্রন্থটির রচয়িতা- ফরাসি দার্শনিক মন্টেস্কু।
the new
science' গ্রন্থটির রচয়িতা- ইতালিয়ান দার্শনিক ভিকো
সমাজবিজ্ঞানের আদি জনক- মুসলিম দার্শনিক ইবনে খালদুন।
"sociology'
শব্দটি সর্বপ্রথম
কত সালে ব্যবহার করা হয়- ১৮৩৯ সালে।
ইবনে খালদুন সামাজিক ঘটনাবলির ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কোন
প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন- আল-উমরান।
'socius' শব্দটির অর্থ-
পারস্পরিক বন্ধুত্ব বা সহযোগিতা ।
সমাজ উৎপত্তির সবচেয়ে প্রাচীন মতবাদ-ঐশ্বরিক মতবাদ ।
এমিল ডুর্খেইম কয় ধরনের সমাজের উল্লেখ করেছেন- ৪ ধরনের ।
সংস্কৃতি হলো- মানুষ জীবনযাপন করতে গিয়ে যা কিছু করে তাকে
সংস্কৃতি বলে।
'Civilization'
শব্দটি সর্বপ্রথম
ব্যবহার করেন- ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ার।
সভ্যতার মূল চালিকাশক্তি- সংস্কৃতি ।
প্রাথমিক দলের সদস্যদের মধ্যে বৈশিষ্ট্য গুলি- পারস্পরিক
ঘনিষ্ঠ, নিবিড় ও
মুখোমুখি সম্পর্ক বিদ্যমান থাকে
অন্তর্গোষ্টী কী- যে গোষ্ঠীতে কোনো ব্যক্তি নিজে
প্রত্যক্ষভাবে সম্পর্কযুক্ত থাকে তাকে অন্তগোষ্ঠী বলে ।
সংঘ- এটা হলো এমন একটি জনসমষ্টি যারা কিছু সাধারণ উদ্যেশ্য
সাধনের জন্য একত্রিত হয় ও স্বীকৃত নিয়ম কানুন অনুসারে পরিচালিত হয় তাকে সংঘ বলা
হয়।
সম্প্রদায়ের মৌলিক ভিত্তি- এলাকা ও সম্প্রদায়গত মানসিকতা
।
ম্যাকাইভারের মতে সম্প্রদায়ের ভিত্তি কয়টা- ২ টি
প্রথা হলো- সামাজিক আচরণের অভ্যাসলব্ধ পদ্ধতিই হচ্ছে প্রথা।
লোকরীতি কী- লোকরীতি হচ্ছে সমাজের আদর্শ বা মানসম্মত আচরণ
যা সমাজের সদস্যদের অবশ্য পালনীয় ।
সমাজবিজ্ঞানের অন্যতম কেন্দ্রীয় প্রত্যয়- সমাজ কাঠামো ।
সমাজকাঠামোর ধারনাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন- ইংরেজ
সমাজবিজ্ঞানী হাবার্ট স্পেন্সার।
সামাজিক গতিশীলতাকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়- ২ ভাগে
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
#নিচের কোন
তাত্ত্বিককে বিবর্তনবাদী সমাজ বিজ্ঞানী বলা হয় ?
হার্বাট স্পেন্সার
কার্ল মার্কস
ট্যালকট পারসল
ভিলফ্রেডো প্যারোটা
#সমাজবিজ্ঞানী
ম্যাক্স ওয়েবার কোন দেশের নাগিরিক ছিলেন?
জার্মানি
ইংল্যান্ড
ফ্রান্স
মিসর
ভূগোল
পৃথিবীর প্রাচীনতম শিলা- আগ্নেয়শিলা।
পৃথিবীর সর্বত্র দিনরাত্রি সমান- ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর
ভূত্বকে শতকরা লোহার পরিমাণ থাকে- ৫ ভাগ।
শারদীয় বিষুব বলা হয়- ২৩ সেপ্টেম্বরকে।
কয়লা রূপান্তরিত হয়ে পরিণত হয়- গ্রাফাইটে।
ভূত্বকের গড় গভীরতা- ১৭-৪৮ কিলোমিটার।
চুনা পাথরের পরিবর্তিত রূপ হলো- মার্বেল ।
রূপান্তরিত শিলার অপর নাম- পরিবর্তিত শিলা।
জিপসাম শিলার উদাহরণ হলো- পাললিক শিলা ।
ভিসুভিয়াস একটি- সক্রিয় আগ্নেয়গিরি।
কানাডার প্রেইরি অঞ্চল একটি- হিমবাহ সমভূমি।
হিমালয় হলো এক ধরনের- ভঙ্গিল পর্বত।
জোয়ার-ভাটার তেজকটাল হয় অমাবস্যায়।
সাইবেরিয়ার সমভূমি- ক্ষয়জাত সমভূমি।
সূর্যের দক্ষিণ অয়নান্ত ঘটে - ২২ ডিসেম্বর।
গ্রানাইট হলো- আগ্নেয় শিলা।
লৌহের ল্যাটিন নাম- ফেরাম।
উপত্যকার তলদেশকে বলা হয়- নদীগর্ভ ।
বায়ুতে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিকে বলা হয়- আর্দ্রতা।
হ্যালির ধুমকেতু সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল- ১৯৮৬ সালে।
সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর- ২৮ গুণ।
পৃথিবীর চেয়ে চাঁদে কোন জিনিসের ওজন- ছয় ভাগের এক ভাগ।
লাল গ্রহ বলা হয়- মঙ্গল গ্রহকে।
চাঁদ, পৃথিবী এবং সূর্যের মধ্যে অবস্থান করলে- সূর্যগ্রহণ হয়।
চন্দ্রগ্রহণ সৃষ্টি হয় পৃথিবী, সূর্য এবং
চন্দ্রের মাঝখানে আসলে।
সৌরজগতের যে দুটি গ্রহের উপগ্রহ নেই- বুধ ও শুক্র।
আর্ন্তজাতিক তারিখ রেখা কোথায় অবস্থিত প্রশান্ত মহাসাগরে।
পৃথিবী নিজ অক্ষে আবর্তনের দিক পশ্চিম হতে পূর্ব।
দিবা রাত্রি সংগঠিত হয় -আহ্নিক গতির জন্য প্রতিপাদ স্থান
দুটির মধ্যে সময়ের পার্থক্য ১২ ঘণ্টা।
২২ ডিসেম্বর কুমেরু সূর্যের দিকে অক্ষাংশে ঝুঁকে থাকে ২৩.৫
ডিগ্রি দক্ষিণ ৷
স্থলবায়ু সাধারণত কখন শুরু হয়- ভোর বেলা ।
কর্কট ক্রান্তির মান কত- ২৩ উত্তর অক্ষাংশ ।
মকর ক্রান্তির মান কত- ২৩ দক্ষিণ অক্ষাংশ ।
শীতকালে ভিজা কাপড় দ্রুত শুকায়- বাতাসে আর্দ্রতা কম
থাকায়।
"ওজোন হোল
বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে অবস্থিত- ট্রপোস্ফিয়ার।
কর্কটক্রান্তি রেখা কোন জেলার ওপর দিয়ে গেছে- রাঙ্গামাটি।
চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো পৌছাতে কত সেকেন্ড সময় লাগে- ১.২৬
সে.।
ওজোন স্তরের ফাটলের জন্য মুখ্যত দায়ী গ্যাস ক্লোরোফ্লোরো
কার্বন।
বিচূর্ণীভবন প্রক্রিয়ায়- শিলাকণা আলগা হয় এবং
চূর্ণবিচূর্ণ হয়।
পৃথিবী এক মিনিটে কত ডিগ্রি আবর্তন করে- ৪ ডিগ্রি।
বাংলাদেশের কোন ভূমিরূপ সবচেয়ে প্রাচীন- টারশিয়ারী
পাহাড়ি ভূমি।
শীল্ড আগ্নেয়গিরির উৎকৃষ্ট উদাহরণ- মনালোয়া।
সূর্যের আলো, পানি, পারমানবিক শক্তি তিনটি সম্পদ নবায়নযোগ্য
বিশ্বের বৃহত্তম গরান বনভূমি কোথায় অবস্থিত- বাংলাদেশে।
বাংলাদেশের কোন দ্বীপে টারশিয়ারী যুগের পাহাড় রয়েছে-
মহেশখালী
শিল্প অবস্থান তত্ত্বের প্রথম প্রবক্তা- ওয়েবার।
গাঙ্গেয় বদ্বীপ একটি- সঞ্চয়জাত সমভূমি।
বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় কখন হয়- মৌসুমী বায়ু প্রবাহের
পূর্বে।
বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্তরটির নাম- স্ট্রাটোমণ্ডল ।
সূর্য কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেয়- ২১ জুন।
প্রমাণ সময় গ্রীনিচ সময় অপেক্ষা- ৬ ঘন্টা অগ্রবর্তী ।
দিবা-রাত্রির হ্রাস ও ঋতুর পরিবর্তন হয়- বার্ষিক গতির
কারণে ।
অধিবর্ষ হয়- ৩৬৬ দিনে।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহের নাম- চাঁদ।
জীবাশ্ম দেখতে পাওয়া যায়- পাললিক শিলায় ।
স্থানীয় বায়ু নয়- টর্নেডো।
পৃথিবীর অভ্যন্তরে যে স্থানে কম্পনের উৎপত্তি হয় তার নাম-
কেন্দ্র।
একটি নদীর দ্বারা অপর একটি নদী গ্রাস হলে তাকে বলা হয়- নদী
গ্লাস।
ফেরেলের সূত্র অনুযায়ী বায়ু উত্তর গোলার্ধে প্রবাহিত হয়-
ডান দিকে বেঁকে।
সমুদ্রের যে অংশে জাহাজগুলো নিরাপদে আশ্রয় নেয় তাকে বলে-
পোতাশ্রয়।
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ- বৃহস্পতি ।
দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে বড় এবং রাত্রি সবচেয়ে ছোট-
২২ ডিসেম্বর ।
বায়ু মণ্ডলের বিভিন্ন গ্যাসের মধ্যে প্রাধান্য সর্বাধিক-
নাইট্রোজেন
JRCB-এর পূর্ণরূপ- Joint Rivers Commission Bangladesh
PSC-
Production Sharing Contact. Grandmother of Science বলা হয় ভূগোলকে।
সূর্যে কোন গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশী হাইড্রোজেন গ্যাস
(৭৩%), হিলিয়াম (২৫%)
বাংলাদেশ পরিবেশ বিষয়ক সংগঠনের নাম- BEME
BIWTC প্রতিষ্ঠিত হয়-
১৯৫৮ সালে।
স্কাইল্যাব কি- মহাশূন্য স্টেশন ।
পানি কত তাপমাত্রায় বরফ হয়- ০ ডিগ্রি সে.।
জোয়ার-ভাটার কারণ চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণের ফলে।
খনিজের কাঠিন্য মাপার যন্ত্রের নাম- মোহস।
সিমেন্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয় কোয়ার্টজ।
পৃথিবীর কোন দেশ সবচেয়ে ভূমিকম্প প্রবণ জাপান ।
তরল সোনা কী- খনিজ তেল।
কাল বৈশাখী ঝড় কোন মাসে হয় মার্চ/এপ্রিল।
বাংলাদেশের কোথায় গন্ধক পাওয়া যায় কুতুবদিয়া দ্বীপে।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর কোন নদীর তীরে অবস্থিত কর্ণফুলী ।
কেন্দ্রমণ্ডলের প্রধান গঠন উপাদান লোহা ও নিকেল।
সূর্য হলো সৌরজগতের একটি- নক্ষত্র।
বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তরের নাম কী? - ট্রপোমণ্ডল।
ভূমিকম্পের কম্পনের বেগ সর্বাপেক্ষা বেশি হয়- উপকেন্দ্রে।
ভূ-অভ্যন্তরের স্তরসমূহ হলো অশ্বমন্ডল, গুরুমন্ডল ও
কেন্দ্রমণ্ডল ।
ভূমিকম্পের গতিপ্রকৃতি জানার জন্য ব্যবহৃত হয় সিসমোগ্রাফ
ভূ-প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশকে ভাগ করা হয়েছে ৩টি
শ্রেণিতে।
পৃথিবীর মোট আয়তনের প্রায় ৮২% কোন মন্ডল দ্বারা গঠিত
গুরুমণ্ডল
কোন প্রক্রিয়ায় সাধারণত শিলার কোন অপসারণ নেই
বিচুর্ণীভবন।
নিজ কক্ষপথে একবার ঘুরে আসতে বৃহস্পতির সময় লাগে ৯ ঘণ্টা
৫৩ মিনিট ।
সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড
বা ৮.৩২ মিনিট
উচ্চতা বৃদ্ধি পাবার সাথে তাপমাত্রা হ্রাস না পেয়ে বৃদ্ধি
পেলে তাকে বলে- তাপমাত্রার উৎক্রম।
বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে আবহাওয়া ও জলবায়ুর ক্রিয়াকলাপ
বিরাজ করে- ট্রপোস্ফিয়ার।
১ : ২৫০০০ প্রতিভূ অনুপাত হলে ভূমির ১ কিমি মানচিত্রে কত
সেমি প্রকাশ করে- ৪ সেমি. ।
'পৃথিবী সূর্যের
চতুর্দিকে ঘুরে এ মতবাদ প্রথম প্রদান করেন- কোপার্নিকাস।
পৃথিবীর নিজ অক্ষে সূর্যের চারদিকে একবার আবর্তনের কালকে
বলে -সৌরবছর।পারমাণবিক খনিজ বাংলাদেশে পাওয়া গেছে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায়।
ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ যে কাল্পনিক রেখাটি বাংলদেশের ওপর দিয়ে গিয়েছে তা হলো
কর্কটক্রান্তি রেখা।
নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর একবার আবর্তন করতে সময় লাগে ২৩ ঘণ্টা
৫৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড।
দক্ষিণ গোলার্ধে নিম্নচাপকে কেন্দ্র করে বাতাস কোন দিকে
প্রবাহিত হয়- ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে।
কোনটি বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন দ্বীপ- মহেশখালী।
মানচিত্রে ক্ষুদ্রতম অংশ মাপার জন্য কোন মাপনী ব্যবহৃত
হয়-কৰ্ণ মাপনী ।
উপক্রান্তীয় অঞ্চল বলতে কী বুঝায়- উত্তর গোলার্ধের ২৩.৫
ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি পর্যন্ত
আবহাওয়ার উপাদান: বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা, বায়ুর গতি, বায়ুর চাপ, বায়ুর দিক, বায়ুর আর্দ্রতা, মেঘমালা, সূর্যালোক ।
জলবায়ুর উপাদান: সৌর বিকিরন, বায়ুপুঞ্জ, সমুদ্রস্রোত, ভূমিবন্ধুরতা, অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ, ভূমির ঢাল, সমুদ্রস্রোত।
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#পৃথিবীর
প্রাচীনতম শিলা –
পাললিক শিলা
আগ্নেয় শিলা
রূপান্তরিত শিলা
চুনাপাথর
রাষ্ট্রবিজ্ঞান/পৌরনীতি
The Republic
গ্রন্থের
প্রণেতা- প্লেটো।
সংবিধান হচ্ছে রাষ্ট্র কর্তৃক মনোনীত পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান।
উক্তিটি কার?- এরিস্টটল।
Civitas শব্দের অর্থ- নগর
রাষ্ট্র
Democracy is
a government of the people, by the people and for the people & provided by
- Abraham Lincoln.
deal
Bureaucracy ধারণাটি কার?- ম্যাক্স ওয়েবার ।
Ordinance এর বাংলা কোনটি?- অধ্যাদেশ ।
আধুনিক গণতন্ত্রের জনক বলে পরিচিত কোন ব্যক্তি?- জন লক
রাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপাদান কোনটি?- সার্বভৌমত্ব।
"স্বাধীনতা, সাম্য, ভ্রাতৃত্ব"
স্লোগানটি কোন বিপ্লবের?-
ফরাসি বিপ্লব ।
বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান আদেশ কে জারি করেন?- বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
State of
Nature সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেছেন কে?- জন লক।
Das Capital গ্রন্থের রচয়িতা
কে- কার্ল মার্কস।
গণতন্ত্র শ্রেষ্ঠ ও উৎকৃষ্ট শাসনব্যবস্থা উক্তিটি কার?- লর্ড ব্রাইস ।
সামাজিক চুক্তি মতবাদের প্রবক্তা হলেন- রুশো।
রাজাকে সিংহের ন্যায় শক্তিশালী ও শিয়ালের ন্যায় মূর্ত
হতে হবে এই মন্তব্যটি কোন রাষ্ট্রচিন্তাবিদের?- ম্যাকিয়াভেলী
জাতীয়তাবাদের উপাদান নয়- রাজনীতি ।
বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা হলো- এটর্নি
জেনারেল।
শাসিত জনগণের সক্রিয় সম্মতির ওপর যে সরকার প্রতিষ্ঠিত, তাকে গণতন্ত্র
বলে। উক্তিটি কার?- সি. এফ. স্ট্রং
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ম্যাকিয়াভেলী কোথায় অনুগ্রহণ করেন? ইতালি।
রাষ্ট্র সৃষ্টি হয়নি, গড়ে উঠেছে উক্তিটি- গার্নারের।
“শক্তি নয়, ইচ্ছাই রাষ্ট্রের
ভিত্তি উক্তিটি করেছেন- টি.এইচ. গ্রিন। রাষ্ট্র কর্তৃক পছন্দকৃত জীবন ব্যবস্থার
নাম - সংবিধান।
রাষ্ট্র গঠনের উপাদান- ৪টি (নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড, সরকার, জনগণ, সার্বভৌমত্ব)।
আমলাতন্ত্রের প্রধান প্রবক্তা কে?- ম্যাক্স ওয়েবার।
মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের বাইরে
থাকা উচিৎ- উক্তিটি- অধ্যাপক লাস্কির ।
নাগরিকতা লাভের নীতি- ২টি । ১. জন্মস্থান নীতি ও ২.
জন্মনীতি ।
গণতন্ত্রের প্রাণ হলো- রাজনৈতিক দল ।
ক্ষমতা বিভাজন তত্ত্বের প্রবক্তা- মন্টেস্কু।
Polis শব্দের অর্থ-
নাগরিক ।
বাংলাদেশ সংবিধানে বাঙালি জাতীয়তা, বাংলাদেশি
জাতীয়তা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল যে সংশোধনীতে পঞ্চম সংশোধনী।
রাষ্ট্রের উৎপত্তি সংক্রান্ত সামাজিক চুক্তি মতবাদ দেন-
টমাস হবস ।
সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় সাধারণত অধ্যাদেশ জারি করেন-
রাষ্ট্রপতি ।
আধুনিক সরকারের জনক- জন লক।
বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ।
মানবাধিকার কোন ধরণের অধিকার- সামাজিক অধিকার।
মানুষ সামাজিক ও রাজনৈতিক জীব উক্তিটি- এরিষ্টটলের।
নাগরিকতার সাথে জড়িত সকল প্রশ্ন নিয়ে যে শাস্ত্র আলোচনা
করে তাকে পৌরনীতি বলে- ই এম মো
হবস,
লক, রুশো একসাথে কী
হিসেবে পরিচিত?- চুক্তিবাদী
দার্শনিক।
রাষ্ট্রের মুখপাত্র হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করে- সরকার ।
মেনে চলা কোন ধরনের আইন কর্তব্য- রাজনৈতিক।
আইন প্রণয়ন করা:- আইন বিভাগের কাজ।
মন্ত্রিরা তাদের কার্যক্রমের জন্য জবাবদিহি করে থাকেন
জাতীয় সংসদের কাছে।
গ্রাম সরকারের অধীনে প্রথম গ্রাম্য আদালত চালু হয় ১৯৮৫
সালে।
জেলা পরিষদ গঠিত হয়-- ২১ জন সদস্য নিয়ে। (ইউনিয়ন পরিষদ
গঠিত হয়- ১৩ জন সদস্য নিয়ে)
Leviathan এই গ্রন্থের
প্রণেতা- টমাস হবস ।
Two Treatise
of Civil Government এই গ্রন্থের প্রণেতা- জন লক।
The Spirt of
Laws এই গ্রন্থের প্রণেতা- মন্টেস্কু।
An
oppressive government is more to be feared than a tiger— কনফুসিয়াস ।
The root
meaning of politics is The science of Citizenship- মহাত্মা গান্ধী।
রাষ্ট্রের মৌলিক প্রতিষ্ঠান সমূহের পারস্পরিক সম্পর্কই
সংবিধান উক্তিটি- এইচ ফাইনার।
জাতীয়তাবাদ মতবাদের প্রবক্তা- ম্যাকিয়াভেলী।
সম্পত্তি তত্ত্বটির প্রবক্তা- জন লক।
সৎ প্রতিবেশী নীতি মতবাদের প্রবক্তা- আব্রাহাম লিংকন।
পৌরনীতির আলোচ্য বিষয়- নাগরিক ও তার কার্যাবলী।
সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশের জন্য প্রয়োজন- সহনশীলতা।
জাতীয়তার ভাব সাধারণভাবে মানসিকতার ব্যাপার উক্তিটির
প্রবক্তা - অধ্যাপক লাস্কির ।
রাষ্ট্র মানব জাতির এমন একটি অংশ যা ঐক্যবদ্ধভাবে সংগঠিত
উক্তিটির প্রবক্তা- উ: অধ্যাপক বার্জেসের।
রাষ্ট্র বিকাশের প্রথম স্তর হল পরিবার উক্তিটির প্রবক্তা-
এরিস্টটলের।
সার্বভৌমত্বের রূপ হলো- অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা ও
বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করা ।
সার্বভৌম ক্ষমতা জনগণের সম্মতির উপর নির্ভরশীল- উক্তিটির
প্রবক্তা- জন লক।
গণতন্ত্রের প্রাণ হলো জনগণ।
জাতীয় সংসদের সভাপতি কে- স্পিকার।
সাংস্কৃতিক পরিবর্তনই সামাজিক পরিবর্তনের অন্যতম
কারণ-উক্তিটি কার - অগবার্নের।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের পূর্ণাঙ্গ ভোটাধিকার প্রদান
করা হয়- ১৯২০ সালে।
গণতন্ত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রক্ষাকবচ- বাক স্বাধীনতা।
গণতন্ত্রের সূতিকাগার বলা হয়- গ্রীসকে/স্থানীয় সরকারকে।
জনগণ ও সরকারের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম হলো- নির্বাচন ।
সংবিধান বা শাসনতন্ত্র হচ্ছে- রাষ্ট্রের মৌলিক আইন।
সংবিধান হলো রাষ্ট্রের- জীবন দর্পন। কোথায় নিয়ন্ত্রণ ও
ভারসাম্য নীতি অনুসরণ করা হয়- আমেরিকায়।
ঐতিহাসিক ২১ দফার প্রথম দাবি ছিল- বাংলাকে অন্যতম
রাষ্ট্রভাষা করা।
পরিবার হল রাষ্ট্রের আদিরূপ উক্তি- এরিস্টটলের। পৌরনীতি শিক্ষা
দেয়- সুনাগরিকতার।
পৃথিবীর সব দেশের আবহাওয়া স্বাধীনতার উপযোগী নয় উক্তিটি -
রুশোর ।
সামাজিক মূল্যবোধ সমাজের মানুষের ইচ্ছার মাপকাঠি ।
জাতীয়তা সাধারণভাবে এক ধরনের মানসিকতা- অধ্যাপক লাস্কির ।
ঐশ্বরিক মতবাদের প্রবক্তা সেন্ট অগাস্টিন ও হেনরি
অ্যাকুইনাস।
রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ যত বেশি হবে তত বেশি সংখ্যক লোকের সুখ
নষ্ট হবে; উক্তিটি
বেন্থামের।
যোগ্যরাই টিকে থাকবে আর অযোগ্যরা ধ্বংস হয়ে যাবে- উক্তিটি
ডারউইনের।
রাষ্ট্রের চূড়ান্ত ইচ্ছাই সার্বভৌমত্ব উক্তিটি- উইলোবীর
“যেখানে আইন নেই
সেখানে স্বাধীনতা থাকতে পারে না” উক্তিটি- জন লকের।
বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকত্বের কথা উল্লেখ আছে - ৬ নং
অনুচ্ছেদ।
বিশ্বে নারীদের প্রথম ভোটাধিকার প্রদান করা হয়-
নিউজিল্যান্ড (১৮৯৩)।
সামাজিক অধিকার— ক) জীবন ধারণের অধিকার, খ) চলাফেরার
অধিকার, গ) সম্পত্তি
ভোগের অধিকার, ঘ) মতামত
প্রকাশের অধিকার, ঙ) সংবাদপত্রের
স্বাধীনতা, চ) সভা-সমিতির
অধিকার, ছ) ধর্মীয়
অধিকার, জ) আইনের চোখে
সমান, ঝ) পরিবার গঠনের
অধিকার, ঞ) ভাষা ও
সংস্কৃতির অধিকার, ট) খ্যাতি লাভের
অধিকার।
রাজনৈতিক অধিকার- ক) স্থায়ীভাবে বসবাস করার অধিকার, খ) নির্বাচনের
অধিকার, গ) সরকারী চাকরি
লাভের অধিকার, ঘ) আবেদন করার
অধিকার, ঙ) বিদেশে
অবস্থানকালে নিরাপত্তা অধিকার, চ) সরকারের সমালোচনা করার অধিকার।
সার্বজনীন ভোটাধিকারের জন্য সার্বজনীন শিক্ষার প্রয়োজন-
উক্তিটি জে. এস. মিল
# বহুনির্বাচনী
প্রশ্ন
#রাষ্ট্রবিজ্ঞানের
জনক কে?
প্রেটো
সক্রেটিস
ম্যাকিয়াভেলী
অ্যারিস্টটল