বাংলাদেশের শিল্প ও বানিজ্য

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি বাংলাদেশ বিষয়াবলী

বাংলাদেশের শিল্প ও বানিজ্য

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)- BEZA

BEZA: Bangladesh Economic Zones Authority

প্রতিষ্ঠিত হয়: ২০১০ সালে।

নিয়ন্ত্রক: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও সভাপতি: প্রধানমন্ত্রী।

উদ্দেশ্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (SEZ- Special Economic Zone) প্রতিষ্ঠা করা।

২০৩০ সালের মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা হবে ১০০টি

জাপানের বিনিয়োগে Special Economic Zone হবে: নারায়ণগঞ্জ (এশিয়ায় জাপানের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হবে)।

ভারতের বিনিয়োগে Special Economic Zone হবে: বাগেরহাটের মোংলায়।

চীনের বিনিয়োগে Special Economic Zone হবে: চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ।

মহেশখালী বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়। সোনাদিয়া ইকো-ট্যুরিজম পার্ক।

 

বাংলাদেশের ইপিজেড (EPZ)

বাংলাদেশের মোট ইপিজেড ১০ টি।

EPZ এর পূর্ণরূপ হচ্ছে- Export Processing Zone.

EPZ গুলো হচ্ছে- রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল ।

বাংলাদেশের চালুকৃত সরকারি ইপিজেড ৮টি।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইপিজেড- ঢাকা ইপিজেড।

দেশের বৃহত্তম ইপিজেড নির্মাণ করা হবে- পটুয়াখালীতে।

বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড চট্টগ্রাম ইপিজেড, প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৩।

দেশের একমাত্র কৃষিভিত্তিক ইপিজেড উত্তরা (নীলফমারী) ইপিজেড ।

ইপিজেড চালু শিল্পের মধ্যে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ হচ্ছে পোশাক শিল্পে।

EPZ নিয়ন্ত্রিত সংস্থার নাম BEPZA (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

BEPZA প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮০ সালে।

BEPZA - Bangladesh Export Processing Zone Authority.

বাংলাদেশের সরকারি ইপিজেড সমূহ

নাম

আয়তন

অবস্থান

কার্যক্রম শুরু

চট্টগ্রাম (প্রথম সরকারি)

৪৫৩ একর

 

হালিশহর, চট্টগ্রাম

 

১৯৮৩

 

ঢাকা

৩৫৩ একর

সাভার, ঢাকা

১৯৮৭

মংলা

৪৬০ একর

মংলা, বাগেরহাট

১৯৯৮

কুমিল্লা

২৬৭ একর

কুমিল্লা

১৯৯৮

ঈশ্বরদী

৩০৯ একর

পাকশি, পাবনা

১৯৯৮

উত্তরা (একমাত্র কৃষিভিত্তিক)

২৬৫ একর

সৈয়দপুর, নীলফামারী

 

২০০১

 

আদমজি

২৯৩ একর

নারায়ণগঞ্জ

২০০৬

কর্ণফুলি

২২২ একর

পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম

২০০৬

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#Which organization does regulate the EPZS of Bangladesh?

BEPZA

EPB

BB

MRA

 

#বাংলাদেশে সরকারি ইপিজেড সংখ্যা-

৬টি

৮টি

১০টি

১৬টি

 

#বাংলাদেশের সরকারি EPZ কয়টি?

১০

 

#বাংলাদেশের প্রথম EPZ কোথায় অবস্থিত?

চট্টগ্রাম

মংলা

ঈশ্বরদী

সাভার

 

#বাংলাদেশের অষ্টম ইপিজেড এর নাম কি?

কর্ণফুলী ইপিজেড

চট্টগ্রাম ইপিজেড

কক্সবাজার ইপিজেড

সীতাকুণ্ড ইপিজেড

 

শিল্পনগর

দেশের সর্ববৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চল ।

আয়তন: ৩০,০০০ একর (অঞ্চল হবে: ৩০টি)

অবস্থান: চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলা এবং ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা

কাজ শেষ হবে ২০২৫ সালে

প্রকল্পে অনুমোদন: ৪ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা।

 

শিল্প মন্ত্রনালয়

শিল্প মন্ত্রণালয় প্রতি হয় ১৯৭২ সালে।

প্রথম শিল্পমন্ত্রী: মুজিবনগর সরকারে শিল্পমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলী।

 

BSCIC - Bangladeshi small and Cottage institute Corporation

BSTI - Bangladesh standards and testing Institute

Bangladesh Industrial and technical Assistance center- BITAC

 

পোশাক শিল্প

বাংলাদেশের তৈরী পোষাক শিল্পের যাত্রা শুরু হয় ৬০ এর দশকে।

বাংলাদেশের তৈরী পোষাক শিল্পের প্রথম পথ প্রদর্শক- নুরুল কাদির।

পোষাক শিল্প বর্তমানে সবচেয়ে বড় রপ্তানিমূখী অর্থনৈতিক শিল্পখাত।

পোষাক শিল্পে নারী শ্রমিকের সংখ্যা শতকরা ৮০%।

GSP - Generalized System Preference সুবিধা লাভ করে- ১৯৭৬ সাল।

২০২৬ সাল থেকে বাংলাদেশ পাবে- জি.এস.পি প্লাস সুবিধা।

বাংলাদেশের প্রথম গার্মেন্টস কারখানার নাম- রিয়াজ গার্মেন্টস (১৯৭৩ সাল)

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#ফ্যাশনের ক্ষেত্রে সময় উপযোগী এবং মানানসই পোশাক- পরিচ্ছেদকে কি বলা হয়?

আধুনিক পোশাক

ওয়েস্টার্ন পোশাক

কস্টিউম

কোনটিই নয়

 

#পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান কততম?

প্রথম

দ্বিতীয়

তৃতীয়

চতুর্থ

 

#বাংলাদেশের পোশাক সর্বাধিক কোন দেশের রপ্তানি করা হয়?

যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাজ্য

ফ্রান্স

জার্মানি

 

#WTO এর চুক্তি অনুসারে বাংলাদেশ কোটাবিহীন বাজারে পোশাক সামগ্রী রপ্তানি শুরু করে নিম্নর কোন সালে?

২০০৫

২০০৬

২০০৭

২০০৮

 

#WTO চুক্তি অনুসারে বাংলাদেশ কোটাবিহিন বাজারে পোশাক সামগ্রী রপ্তানি শুরু করে-

২০০৫ সালে

২০০৬ সালে

২০০৭ সালে

২০০৮ সালে

 

 

 

ঔষধ শিল্প

উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে ওষুধ উৎপাদনে শীর্ষে- বাংলাদেশ।

রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমার অবদানের হিসেবে ঔষধ শিল্পের অবস্থান- দ্বিতীয়।

বর্তমানে দশে সবচেয়ে বৃহত্তম ঔষধ কোম্পানি- স্কয়ার (১৯৫৮), পাবনা।

দেশের বাইরে প্রথম ঔষুধ কারখানা স্থাপন করা হয়- কেনিয়াতে (স্কয়ার ফার্মা)।

দেশের প্রথম কোম্পানি হিসেবে লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ তালিকাভুক্ত হয়- বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিকেলস লি.।

দেশের ৯৮% চাহিদা মিটিয়ে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে- ১৪৭টি দেশে।

বাংলাদেশ এখন সবচেয়ে বেশি ওষুধ রপ্তানি করে- মিয়ানমারে এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শ্রীলংকায়।

বাংলাদেশ ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতে ২০০০ সাল পর্যন্ত মেধাস্বত্ব ছাড় পাবে।

Essential Drugs Company: বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ওষুধ কোম্পানি ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

DGDA Directorate General of Drug Administration ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

দেশে ওষুধ ব্যবহার ও গ্রহণের নিয়মনীতি নিয়ন্ত্রণ করে। কার্মেসি কাউন্সিল অব বাংলাদেশ (PCB)

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লন্ডনের স্টকমার্কেটে প্রবেশাধিকার পেয়েছে।সেটি হল-

স্কয়ার

অপসোনিন

বেক্সিমকো

একমি

 

#বাংলাদেশের প্রথম ঔষধ পার্ক স্থাপিত হচ্ছে যে স্থানে-

খুলনা

সাভার

গজারিয়া

ভালুকা

 

#হোমিওপ্যাথিক ঔষধের আবিষ্কারক কে?

ইষ্টম্যান

ওয়াটারম্যান

এডিসন

হ্যানিম্যান

 

চামড়া শিল্প

বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম রপ্তানি পণ্য- চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য।

প্রথম ট্যানারি পল্লী ছিল- নারায়ণগঞ্জে (১৯৪০ দশকের দিকে)।

নতুন ২টি চামড়া শিল্পনগরী স্থাপন করা হচ্ছে- রাজশাহী ও চট্টগ্রামে।

বাংলাদেশের চামড়ার সবচেয়ে বড় বাজার- চীন।

চামড়া শিল্পনগরী অবস্থিত সাভারের হেমায়েতপুরে, চামড়া শিল্পনগরীতে মোট ১৫৫টি ট্যানারি আছে।

 

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#বাংলাদেশের কোন দেশে থেকে চামড়াজাত দ্রব্য আমদানি করে?

ভারত

চীন

মায়ানমার

যুক্তরাজ্য

 

 

কাগজ শিল্প

সর্বপ্রথম কাগজ কল স্থাপন করা হয় কর্ণফুলী পেপার মিল- ১৯৫৩ সালে।

কর্ণফুলী পেপার মিল কর্ণফুলী নদীর তীরে, চন্দ্রঘোনা, রাঙামাটিতে অবস্থিত।

বাংলাদেশের বিখ্যাত কাগজকল খুলনা নিউজপ্রিন্ট বন্ধ ঘোষণা করা হয়- ২০০২ সালে।

বর্তমানে উন্নতমানের কাগজ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়- আমদানিকৃত রাসায়নিক মন্ড।

বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারি কাগজকল- ৬টি।

কাগজ তৈরির সর্বশেষ উদ্ভাবিত উপাদান- সবুজ পাট।

প্রাচীন বাংলায় দেশীয় পদ্ধতিতে কাগজ প্রস্তুত করা হতো- মেস্তা এবং পাট গাছ থেকে।

কাগজকল নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান: Bangladesh Chemical Industries Corporation.

 

 

 

 

কাগজ কল

প্রতিষ্ঠা সাল

অবস্থান

কাঁচামাল

বিশেষ তথ্য

কর্ণফুলি পেপার মিল

১৯৫৩

চন্দ্রঘোনা, রাঙ্গামাটি

 

বাঁশ

 

বৃহত্তম কাগজকল

 

খুলনা নিউজপ্রিন্ট কারখানা

১৯৫৯

 

খালিশপুর, খুলনা

 

গেওয়া কাঠ

 

২০০২ থেকে বন্ধ

 

পাকশী নর্থ বেঙ্গল পেপার মিল

১৯৭০

 

ঈশ্বরদী, পাবনা

 

আখের ছোবড়া

 

পদ্মা নদীর তীরে

 

সিলেট কাগজ কল ব্যবহৃত

 

-

-

নলখাগড়া ও ঘাস

 

মণ্ড ও কাগজ উৎপাদন

 

 

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#প্রথম কাগজের মুদ্রা চালু করে-

চীন

ভারত

বাংলাদেশ

নেপাল

 

#বাংলাদেশে কত ধরনের কাগজের নোট চালু আছে?

8

9

10

12

 

#কত সালে বাংলাদেশে প্রথম কাগজকল স্থাপিত হয়?

১৯৪৯ সালে

১৯৫০ সালে

১৯৫৩ সালে

১৯৫১ সালে

 

#নরম শীষের পেন্সিল কাগজে কালো হয়ে দাগ কাটে-

4B

HB

2B

6B

 

#কাগজ প্রথম আবিষ্কৃত হয় কোন দেশে?

চীনে

মিশরে

ইংল্যান্ডে

আরবে

গ্রীসে

 

চিনি শিল্প

বর্তমানে দেশে চিনিকল চালু রয়েছে- ১৫টি।

বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত- ঈশ্বরদী, পাবনা।

দেশের সবচেয়ে পুরনো চিনিকল- নর্থ বেঙ্গল সুগার মিল, নাটোর (১৯৩৩)।

চিনির উপজাত আখের ছোবড়া কাগজ উৎপাদনের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার হয়- নর্থ বেঙ্গল কাগজকল ।

কেরু এন্ড কোম্পানি লিমিটেড: বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও একমাত্র লাভজনক চিনিকল দর্শনা, চুয়াডাঙ্গায়।

 

সার কারখানা

সার কারখানা নিয়ন্ত্রকারী প্রতিষ্ঠান হলো- বিসিআইসি, এর নিয়ন্ত্রানাধীন কারখানার সংখ্যা- ৮ টি।

নাম ও সাল

প্রধান কাঁচামাল/অবস্থান

অতিরিক্ত তথ্য

 

ফেঞ্চুগঞ্জ (১৯৬১)

হরিপুরের প্রাকৃতিক গ্যাস

বাংলাদেশের প্রথম সার কারখানা

যমুনা সার কারখানা

(১৯৯১)

তারাকান্দি, জামালপুরে

 

সবচেয়ে বড় সার কারখানা।

একমাত্র দানাদার ইউরিয়া উৎপাদনকারী কারখানা।

কাফকো

 

-

 

জাপানের সহায়তায় দেশের সবচেয়ে বড় সার কারখানা

 

 

 

 

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#বাংলাদেশের বৃহত্তম সার কারখানা কোনটি?

জিয়া সার কারখানা, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

যমুনা সার কারখানা, জামালপুর

চট্টগ্রাম সার কারখানা, চট্টগ্রাম

ঘোড়াশাল সার কারখানা, নরসিংদী

 

#ঘোড়াশাল সার কারখানায় কি সার উৎপাদিত হয়?

পটাশ

ফসপেট

ডিএপি

ইউরিয়া

 

#ঘোড়াশাল সাার কারখানায় উৎপাদিত সারের নাম কি ?

পটাশ

ইউরিয়া

টিএসপি

ডেস

 

#বাংলাদেশের বৃহত্তম সার কারখানা কোনটি?

জিয়া সার কারখানা

কাফকো

ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা

যমুনা সার কারখানা

 

পাট শিল্প

সরকার দেশের সরকারি পাটকল বন্ধ ঘোষণা করে ১লা জুলাই, ২০২০ সালে।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাট কল হল- আদমজী জুট মিল: যা স্থাপিত হয়- ১৯৫১ সালে।

আদমজী জুট মিলটি বন্ধ করে দেওয়া হয়- ৩০ জুন, ২০০২ সালে।

BJMC এর পূর্ণরূপ হল-- Bangladesh Jute Mills Corporation (1972)

BJMA - Bangladesh Jute Mills Association.

ব্রিটিশ আমলে প্রথম পাট কল স্থাপিত হয়- শ্রীরামপুর, ১৮৫৫ সালে।

 

 

জাহাজ শিল্প

বাংলাদেশের সর্বশেষ লাভজনক রপ্তানিকৃত নির্মাণ শিল্পের নাম- জাহাজ শিল্প।

বাংলাদেশ জাহাজ শিল্পে প্রবেশ করে ২০০৮ সালে।

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ বানৌজা সমুদ্রজয় ।

রপ্তানিকৃত প্রথম জাহাজ নির্মাণ করে- আনন্দ শিপইয়ার্ড (নারায়ণগঞ্জ)।

রপ্তানিকৃত প্রথম জাহাজের নাম- স্টেলা মেরিস (বাংলাদেশ আনন্দ) রপ্তানি হয়- ডেনমার্কে।

যুদ্ধজাহাজকে ডাকা হয়- পেট্রল ক্র্যাফট (Patrol Craft)

বাংলাদেশের বৃহত্তম লৌহ ও ইস্পাত কারখানা- চট্টগ্রাম স্টিল মিল।

জাহাজভাঙ্গা শিল্প গড়ে উঠেছে- সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম ।

প্রস্তাবিত ২য় জাহাজ ভাঙ্গা শিল্প কারখানাটি গড়ে তোলা হবে- বরগুনায়।

 

পর্যটন শিল্প

পর্যটনকে কেন্দ্র করে যখন অর্থনীতি সমৃদ্ধি লাভ করে, তখন তাকে বলে- পর্যটন শিল্প বলে।

পূর্বে পর্যটন সংক্রান্ত বিষয়গুলো ছিল- বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে।

বর্তমানে পর্যটন শিল্প বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত ।

 

বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড গঠিত ২০১০ সালে।

শিল্প কারখানা

অবস্থান

বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি

গাজীপুর

 

বাংলাদেশের একমাত্র তেল শোধনাগার

ইস্টার্ন রিফাইনারি, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম

দেশের সবচেয়ে বড় বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম তৈরির কারখানা

ইস্টার্ন ক্যাবলস, চট্টগ্রাম

 

বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা

টঙ্গী, গাজীপুর

বাংলাদেশর মোটর সাইকেল সংযোগ কারখানা

টঙ্গী, গাজীপুর

 

বাংলাদেশের একমাত্র অস্ত্র কারখানা

জয়দেবপুর, গাজীপুর

 

বাংলাদেশের প্রথম কয়লা শোধনাগার

বিরামপুর হার্ড কোল লিমিটেড, দিনাজপুর

বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিল

কর্ণফুলী রেয়ন মিল, চন্দ্রঘোনা, রাঙামাটি

বাংলাদেশে সাইকেল তৈরির কারখানা অবস্থিত

ঢাকায়

 

বাংলাদেশ সর্বশেষ প্রবেশ করেছে।

হোম টেক্সটাইল শিল্পে

 

 

 

জেনে নিই

বাংলাদেশ সরকারের আয়ের প্রধান খাত: রাজস্ব।

ভ্যাট হচ্ছে: পরোক্ষ কর।

আবগারি শুল্ক: দেশে উৎপাদিত পণ্যের উপর নির্ধারিত কর।

ভ্যাট : বিক্রয়মূল্যের অতিরিক্ত ও বিকল্প হিসেবে আরোপিত কর।

সরকারি কাজে ফার্সি ভাষা চালু করেন: আকবরের অর্থমন্ত্রী টোডরমল।

সরকারি কাজে ফার্সির বদলে ইংরেজি চালু হয়: ১৮৩৭ সালে।

ইংল্যান্ডে প্রথমবারের মত ইংরেজি আদালতের ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায় ১৩৬২ সালে।

 

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

#পর্যটন শিল্পের প্রচারার্থে ভোলা জেলার নিজস্ব ব্র্যান্ডিং-এর জন্য কোন নামটি চূড়ান্ত করা হয়েছে?

দ্বীপের স্বর্গ

দ্বীপের রানী

দধিভূমি

দ্বীপভূমি

 

#পর্যটন ও ভুগোল শাস্ত্রের একটি শ্রেষ্ঠ বই ‘কিতাবুল হিন্দ’ এর রচয়িতা কে?

আল-বিরুনি

ইবনে বতুতা

ইবনে খলদুন

ওমর খৈয়ম

 

#সম্প্রতি উদ্ধোধন হওয়া 'নীল দিগন্ত' পর্যটন কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত?

রাঙামাটি

বান্দরবন

খাগড়াছড়ি

কক্সবাজার

 

#বাংলাদেশের পর্যটন দূত কে?

নিশাত মজুমদার

এম এ মুহিত

নিয়াজ মোরশেদ

মুসা ইব্রাহিম

 

#’মেঘনা পর্যটন কমপ্লেক্স’ কোথায় অবস্থিত?

রাঙ্গামাটি

বান্দরবান

বিলাইছড়ি

খাগড়াছড়ি