ধারার অজানা পদ নির্ণয় ও সমষ্টি । MCQ ব্যাখ্যাসহ সমাধান
ধারার অজানা পদ নির্ণয় ও সমষ্টি এই অধ্যায় থেকে প্রায় প্রতিটি জব এমসিকিউ পরীক্ষায়ই ২/১ টি প্রশ্ন এসে থাকে। অধ্যায়টি বিভিন্ন বিগত সালের প্রশ্ন দিয়ে এমনভাবে সাজানো হয়েছে যাতে ধারার অংক সম্পর্কিত প্রায় সকল কৌশলই আপনি রপ্ত করতে পারেন। তাই প্রতিটি অংক বুঝে বুঝে কৌশলসমুহ রপ্ত করার চেষ্টা করুন। ধারা সম্পর্কিত যে কোন নতুন অংক আসলে ও এই অধ্যায়ের কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমেই দ্রুত সমাধান করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
·
৩৬
·
৪৮
·
৬৩
·
৮১
ব্যাখ্যা: পূর্ববর্তী সংখ্যাকে ৩ দিয়ে গুণ করে পরবর্তী সংখ্যা পাওয়া যাচ্ছে।তাই ধারাটির পরবর্তী সংখ্যা হবে ২৭×৩ = ৮১ ।
·
২৫৬
·
৫০০
·
৫১২
·
৬২২
ব্যাখ্যা: পূর্ববর্তী সংখ্যাকে ২ দিয়ে গুণ করে পরবর্তী সংখ্যা পাওয়া যাচ্ছে।
তাই ধারাটির ৬ষ্ঠ পদ ১৬×২=৩২,
৭ম পদ ৩২×২=৬৪,
৮ম পদ ৬৪×২=১২৮,
৯ম পদ=১২৮×২=২৫৬,
১০ম পদ=২৫৬×২=৫১২।
·
৮
·
১৪
·
১৮
·
২৫
ব্যাখ্যা: পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল=পরবর্তী সংখ্যা। তাই ধারাটির পরবর্তী সংখ্যা হবে ৭+১১ = ১৮।
·
১৭
·
১৯
·
২১
·
২৩
ব্যাখ্যা: পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল = পরবর্তী সংখ্যা। তাই ধারাটির পরবর্তী সংখ্যা হবে ৮+১৩ = ২১।
·
৪০
·
৫৫
·
৬৮
·
৯০
ব্যাখ্যা: পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল = পরবর্তী সংখ্যা। তাই ধারাটির পরবর্তী সংখ্যা হবে ২১+৩৪ = ৫৫।
·
২৫
·
২৯
·
৩৬
·
৪২
ব্যাখ্যা: পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল=পরবর্তী সংখ্যা। তাই ধারাটির পরবর্তী সংখ্যা হবে ১১+১৮= ২৯।
·
৬২
·
৬৬
·
৭৮
·
৫৫
ব্যাখ্যা: ধারাটির প্রতি পদের পার্থক্য হচ্ছে ২,৩,৪,৫,৬ । এখানে পার্থক্য ১ করে বাড়ছে।
তাই ধারাটির ৭ম পদ= ২১+৭=২৮,
৮ম পদ= ২৮+৮= ৩৬,
৯ম পদ = ৩৬+৯=৪৫,
১০ম পদ= ৪৫+১০=৫৫,
১১শ পদ= ৫৫+১১=৬৬,
১২শ পদ= ৬৬+১২=৭৮।
·
১০১
·
১০২
·
৭৫
·
৫৯
ব্যাখ্যা: প্রতি পদের র্পাথক্য ৩,৬,১২,২৪ এভাবে পার্থক্য দ্বিগুণ হারে বাড়ছে। তাই পরবর্তী সংখ্যা = ৫৩+৪৮ = ১০১।
·
১৬৯
·
২২৫
·
২৫৬
·
২৭২
ব্যাখ্যা: সংখ্যাগুলো হচ্ছে যথাক্রমে ৩,৬,৯,১২ এর র্বগ। তাই পরবর্তী সংখ্যা হবে ১৫ এর বর্গ = ২২৫।
·
১৩
·
১৬
·
১৯
·
২১
ব্যাখ্যা: পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল=পরবর্তী সংখ্যা। তাই ধারাটির ৭ম পদ হবে = ৫+৮ = ১৩,৮ম পদ = ৮+১৩ = ২১।
·
০.০০২৪
·
০.০০৩২
·
০.০০০৩২
·
০.০০০০৩২
ব্যাখ্যা: প্রতিবারে ০.২ দ্বারা গুণ করে পরবর্তী সংখ্যা পাওয়া যাচ্ছে। তাই পরবর্তী সংখ্যা হবে ০.০০১৬×০.২ = ০.০০০৩২।
·
৫২
·
৬৫
·
৭১
·
৯২
ব্যাখ্যা: এখানে,পার্থক্য দ্বিগুণ হারে বাড়ছে। প্রতিটি পদের পার্থক্য যথাক্রমে ৪,৮,১৬,... । তাই ধারাটির পরবর্তী সংখ্যা হবে = ৩৯+৩২ = ৭১
·
১৮
·
১৫
·
১০
·
২২
ব্যাখ্যা: ধরি,লুপ্ত পদ = ক
প্রশ্নমতে, ১২:১৬ = ক:২০
বা, ৩:৪ = ক:২০
বা, ৪ক = ৬০
বা, ক = ৬০÷৪ = ১৫
·
১৩
·
১৫
·
১৭
·
২০
ব্যাখ্যা: প্রতি পদের পার্থক্য ২ করে বাড়ছে। তাই ধারাটির ৫ম পদ = ৭+২ = ৯,
৬ষ্ঠ পদ = ৯+২ = ১১,
৭ম পদ = ১১+২ = ১৩,
৮ম পদ = ১৩+২ = ১৫ ।
অথবা ২ এর নামতার প্রত্যেকটি থেকে ১ বিয়োগ।
ধারাটির ১ম পদ= ২×১=২-১=১,
ধারাটির ২য় পদ= ২×২=৪-১=৩,
ধারাটির ৩য় পদ= ২×৩=৬-১=৫,
ধারাটির ৪র্থ পদ= ২×৪=৮-১=৭,
ধারাটির ৫ম পদ= ২×৫=১০-১=৯,
ধারাটির ৬ষ্ঠ পদ= ২×৬=১২-১=১১,
ধারাটির ৭ম পদ= ২×৭=১৪-১=১৩,
ধারাটির ৮ম পদ= ২×৮=১৬-১=১৫।
·
৩৯
·
৮১
·
১২১
·
৩৬৩
ব্যাখ্যা: এখানে প্রতি পদের পার্থক্য তিনগুণ করে বাড়ছে।যেমন-
১+৩=৪
৪+৯=১৩
১৩+২৭=৪০
৪০+৮১=১২১
·
২২
·
২৬
·
২৮
·
৩০
ব্যাখ্যা: ৪ এর নামতার প্রত্যেকটি থেকে ২ বিয়োগ।
ধারাটির ১ম পদ= ৪×১=৪-২=২,
ধারাটির ২য় পদ= ৪×২=৮-২=৬,
ধারাটির ৩য় পদ= ৪×৩=১২-২=১০,
ধারাটির ৪র্থ পদ= ৪×৪=১৬-২=১৪,
ধারাটির ৫ম পদ= ৪×৫=২০-২=১৮,
ধারাটির ৬ষ্ঠ পদ= ৪×৬=২৪-২=২২,
ধারাটির ৭ম পদ= ৪×৭=২৮-২=২৬।
·
২৮০
·
৩০০
·
৩৪৭
·
৩৫১
ব্যাখ্যা: এখানে,৫+৫×২-১ = ১৪
১৪+১৪×২-২ = ৪০
৪০+৪০×২-৩ = ১১৭
পরবর্তী সংখ্যা = ১১৭+১১৭×২-৪ = ৩৪৭
·
১৮
·
১২
·
৯
·
৬
ব্যাখ্যা: এখানে ধারাবাহিকভাবে ১২,৯,৬ এবং ৩ এর বর্গ আকারে ধারাটি সাজানো হয়েছে।তাই পরবর্তী সংখ্যাটি হবে ৩ এর বর্গ = ৯।
·
১৬
·
১২
·
৯
·
৭
ব্যাখ্যা: প্রতি পদের পার্থক্য ৪৪,২২,১১ এমনভাবে কমছে। তাই পরবর্তী সংখ্যাটি হবে ১৮-১১ = ৭।
·
১০০
·
১০৪
·
১৩০
·
১৫২
ব্যাখ্যা: প্রতি পদের পার্থক্য ৩,৬,১২,২৪ এমনভাবে বাড়ছে। তাই পরবর্তী সংখ্যাটি হবে ৫২+৪৮ = ১০০।
·
১০০
·
১২১
·
১৪৪
·
কোনটিই নয়
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি পদ ১,৩,৫,৭,৯ এর বর্গ।তাই পরবর্তী পদ হবে ১১ এর বর্গ।
·
১৬৯
·
২২৫
·
২৫৬
·
২৭২
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যা ৩,৬,৯,১২ এর বর্গ। তাই পরবর্তী সংখ্যা হবে ১৫ এর বর্গ।
·
৬
·
৯
·
১২
·
১৫
ব্যাখ্যা: এখানে, পূর্ববর্তী সংখ্যাকে ৩ দিয়ে ভাগ করে পরবর্তী সংখ্যা পাওয়া যাবে।তাই লুপ্ত সংখ্যাটি হবে ৯।
·
৫৫
·
৪০
·
৬৮
·
৮৯
ব্যাখ্যা: এখানে পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল হচ্ছে পরবর্তী সংখ্যা।তাই পরবর্তী সংখ্যাটি হবে ২১+৩৪ = ৫৫।
·
২১
·
১৩
·
১৯
·
১৬
ব্যাখ্যা: এখানে পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল হচ্ছে পরবর্তী সংখ্যা। তাই ৭ম পদ হবে ৫+৮ = ১৩ এবং ৮ম পদ হবে ১৩ + ৮ = ২১ ।
·
১০১
·
১০২
·
৭৫
·
৫৯
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ৩,৬,১২,২৪।অর্থাৎ পার্থক্য দ্বিগুণহারে বাড়ছে।তাই পরবর্তী সংখ্যাটি হবে ৫৩+৪৮ = ১০১।
·
৮৫
·
১২১
·
৯৯
·
৯৮
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ১৪,,১৮,২২।অর্থাৎ পার্থক্য ৪ করে বাড়ছে।তাই পরবর্তী সংখ্যাটি হবে ৭৩+২৬ = ৯৯।
·
৫৫
·
৬২
·
৬৬
·
৭২
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ২,৩,৪,৫, ৬।অর্থাৎ পার্থক্য ১ করে বাড়ছে।তাই একাদশ পদ হবে ৫৫+১১ = ৬৬।
·
১৭
·
১৯
·
২০
·
২১
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ২,৩,৪,৫ অর্থাৎ পার্থক্য ১ করে বাড়ছে।তাই পরবর্তী পদ হবে ১৫+৬ = ২১।
·
১৩
·
১৫
·
১৭
·
১৯
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ২,৪,....৬,৮,১০,১২।অর্থাৎ পার্থক্য ২ করে বাড়ছে।তাই মধ্যবর্তী সংখ্যা হবে ৭+৬ = ১৩।
·
৩৮
·
৪২
·
৫০
·
৪৮
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ৬,১০,১৪।অর্থাৎ পার্থক্য ৪ করে বাড়ছে।তাই পরবর্তী সংখ্যা হবে ৩২+১৮ = ৫০।
·
৪২
·
৪৪
·
৫৪
·
৫৬
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ২,৪,৬,৮,১০।অর্থাৎ পার্থক্য ২ করে বাড়ছে।তাই পরবর্তী সংখ্যা হবে ৩২+১২ = ৪৪।
·
৩৫
·
৩৭
·
৩৯
·
৪১
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ৬,৮,১০।অর্থাৎ পার্থক্য ২ করে বাড়ছে।তাই পরবর্তী সংখ্যা হবে ২৯+১২ = ৪১।
·
৫০
·
৬২
·
৬৫
·
৭৩
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ৪,৮,১৬ অর্থাৎ পার্থক্য দ্বিগুণ হারে বাড়ছে।তাই পরবর্তী সংখ্যাটি হবে ৪১+৩২ = ৭৩।
·
৫০
·
৪৮
·
৪৫
·
৪২
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে, ৭,৬,৫।অর্থাৎ পার্থক্য ১ করে কমছে। তাই শূণ্যস্থানের সংখ্যাটি হবে ৫২-৭ = ৪৫।
·
৩০
·
২৬
·
৩৫
·
৪২
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ২,৪,৮।অর্থাৎ পার্থক্য দ্বিগুণহারে বাড়ছে।তাই পরবর্তী সংখ্যা হবে ১৯+১৬ = ৩৫।
·
৩৬
·
৩৪
·
৩২
·
৩০
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ২,৪,৮।অর্থাৎ পার্থক্য দ্বিগুণহারে বাড়ছে।তাই পরবর্তী সংখ্যাটি হবে ১৮+১৬ = ৩৪।
·
৮৮
·
১২০
·
৬৪
·
১১২
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে ১৬।তাই লুপ্ত সংখ্যাটি হবে ৯৬+১৬ = ১১২।
·
২৫
·
২৭
·
২০
·
৩০
ব্যাখ্যা: এখানে, দুটি ধারা।
১ম ধারাটি হচ্ছে ৪,৮,১২।এটি ৪ করে বাড়ছে।
২য় ধারাটি হচ্ছে ১১,১৯।এটি ৮ করে বাড়ছে।
তাই পরবর্তী সংখ্যা হচ্ছে ১৯+৮ = ২৭
·
২০০
·
৩৫৬
·
৪২৮
·
৪০৮
ব্যাখ্যা: ৬ × ৩ = ১৮ - ১ = ১৭
১৭ × ৩ = ৫১ - ২ = ৪৯
৪৯ × ৩ = ১৪৭ - ৩ = ১৪৪
পরবর্তী পদ = ১৪৪ × ৩ = ৪৩২ - ৪ = ৪২৮
·
৪৫
·
৫৫
·
৬২
·
৬৫
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতিটি সংখ্যার পার্থক্য হচ্ছে যথাক্রমে ২,৩,৪,৫,৬ অর্থাৎ পার্থক্য ১ করে বাড়ছে।তাই পরবর্তী পদ হবে ২১+৭ = ২৮।
·
৮০
·
১০০
·
১২০
·
১২৫
ব্যাখ্যা: এখানে, প্রতি পদের পার্থক্য দ্বিগুণ হারে বাড়ছে।
৫ = ১+৪, ১৩ = ৫+৮,২৯= ১৩+১৬, ৬১ = ২৯+৩২।
পরবর্তী সংখ্যা = ৬১+৬৪ = ১২৫
·
৩৯
·
৪০
·
৪৩
·
৪৮
ব্যাখ্যা: এখানে প্রতি পদের পার্থক্য ৪,৫,৬,৭,.....এভাবে বাড়ছে।
তাই ধারাটির ৬ষ্ঠ পদ হবে ২৬+৮ = ৩৪,
৭ম পদ হবে ৩৪+৯ = ৪৩ ।
সূত্র-১: সমান্তর ধারায় ক্রমিক সংখ্যার যোগফল [ যখন ধারাটি ১ থেকে শুরু হয়]
S = এখানে, n = পদসংখ্যা s = যোগফল
·
৫০৫০
·
৫৫০০
·
৫০০৫
·
৫০৬০
ব্যাখ্যা: S = [
এখানে, n = পদসংখ্যা, s = যোগফল ]
= ১০০
·
১০০
·
২৫০
·
৩০০
·
৩২৫
ব্যাখ্যা: S =
=
=
= ২৫ × ১৩
= ৩২৫
·
৪৮৫০
·
৪৯৫০
·
৫৭৫০
·
৫৯৫০
ব্যাখ্যা: S =
=
=
= ৯৯ × ৫০
= ৪৯৫০
·
১০২৫
·
১২২৫
·
১২৭৫
·
১৩২৫
ব্যাখ্যা: S =
=
=
= ২৫ × ৫১
= ১২৭৫
·
২৩
·
২৪
·
২৫
·
২৬.৫
ব্যাখ্যা: সমষ্টি =
=
= ১২২৫
সংখ্যাগুলোর গড়
= ১২২৫÷৪৯ = ২৫
·
২৩
·
২৫
·
২৪.৫
·
২৬.৫
ব্যাখ্যা: যদি ও এখানে পদসংখ্যা ৫০ টি । কিন্তু যোগফল বা সমষ্টি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে প্রথম সংখ্যা শূন্য কোন ভূমিকা রাখতে পারবে না বিধায় সমষ্টি ৪৯ টি পদ ধরেই সমাধান করতে হবে।কিন্তু গড় নির্ণয়ের জন্য ঠিকই ৫০টি পদ ধরে সমাধান করতে হবে।
S =
=
=
= ২৫ × ৪৯
= ১২২৫
সংখ্যাগুলোর গড়
= ১২২৫÷৫০ = ২৪.৫
সূত্র-২: যখন ১ ভিন্ন অন্য সংখ্যা দ্বারা ক্রমিক সংখ্যা শুরু হয়,তখন--- ,
S =
এখানে, n = শেষ সংখ্যা ,
S = যোগফল,
a = যে সংখ্যা দ্বারা সিরিজ শুরু হয় তার আগের সংখ্যা।
·
১০২৫
·
১০৭৫
·
১০৩৫
·
১০৪৫
ব্যাখ্যা: S =
=
= ৪৫×২৩ − ২×৫
= ১০৩৫ − ১০
= ১০২৫
·
৩২২৪
·
৩১২০
·
৩০২৪
·
৩৩১৮
ব্যাখ্যা: S =
=
= ৪০.৫ × ৮২ − ১×৩
= ৩৩২১ − ৩
= ৩৩১৮
সূত্র-৩: সমান্তর ধারায় ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল
S =
·
৯৮
·
১০১
·
৯৯
·
১০০
ব্যাখ্যা: S =
·
১২২
·
১২০
·
১১৯
·
১২১
ব্যাখ্যা: S =
·
·
·
·
{
ব্যাখ্যা: S =
সূত্র-৪: সমান্তর ধারায় ক্রমিক জোড় সংখ্যার যোগফল
S = M(M-1) [M = মধ্যমা =
·
৬৫০
·
৫২০
·
৪৫০
·
৫২২
ব্যাখ্যা: S = M(M-1)
= ২৬(২৬-১)
= ২৬×২৫
= ৬৫০
·
৪২০
·
৫২০
·
৪৫০
·
৫২২
ব্যাখ্যা: S = M(M-1)
= ২১(২১-১)
= ২১×২০
= ৪২০
সূত্র-৫: সমান্তর ধারায় বর্গ যোগ পদ্বতির ক্ষেত্রে-
[
ধারার সমষ্টি S =
[ এখানে , n = শেষসংখ্যা ]
·
৩৫৭২৫
·
৪২৯২৫
·
৪৫৫০০
·
৪৭২২৫
ব্যাখ্যা: ধারাটির যোগফল S =
=
=
= ৪২৯২৫
সূত্র-৬: সমান্তর ধারায় ঘন যোগ পদ্বতির ক্ষেত্রে-
[
ধারার সমষ্টি S = {
এখানে , n = শেষসংখ্যা
·
৩০২৫
·
২৫৩০
·
২৫৪০
·
২৫৪৫
ব্যাখ্যা: ধারাটির যোগফল
= {
= {
=
=
= ৩০২৫
·
৪৪০০০
·
৪৪১০০
·
৪৪২০০
·
উপরের কোনটিই সত্য নয়
ব্যাখ্যা: ধারাটির যোগফল
= {
= {
=
=
= ৪৪১০০